পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৭৭

SRV50 রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী কোথায় তোমাদের মহাকালীনাথ ? দেখি নে তো চক্ষে । দড়ি-প্ৰভুকে দেখছি প্ৰত্যক্ষহনুমানপ্রভুর লঙ্কা-পোড়ানো লেজখানার মতোকী মোটা, কী কালো, আহা দেখে চক্ষু সাৰ্থক হল । মরণকালে ঐ দাড়ি-ধোওয়া জল ছিটিয়ে দিয়ে আমার মাথায় । f\,):1 গালিয়ে নেব। আমার হার, আমার বাজুবন্দ, দড়ির ডগা দেব সোনা-বাধিয়ে । তৃতীয়া আহা, কী সুন্দর রূপ গো । N যেন যমুনা নদীর ধারা । f\,):1 যেন নাগকন্যায়। বেণী । তৃতীয়া কেন গণেশঠাকুরের শুড় চলেছে লম্বা হয়ে, Curve CDC সন্ন্যাসীর প্রবেশ sees দড়ি-ঠাকুরের পুজো এনেছি। ঠাকুর ! কিন্তু পুরুতে যে নড়েন না, মন্তরে পড়বে কে । সন্ন্যাসী GR VGS কালের পথ হয়েছে দুৰ্গম । কোথাও উচু, কোথাও নিচু, কোথাও গভীর গর্ত । করতে হবে সব সমান, তবে ঘুচিবে বিপদ । তৃতীয়া বাবা, সাতজন্মে শুনি নি এমন কথা । চিরদিনই তো উচুর মান রেখেছে নিচু মাথা ঠোঁট করে । উচু-নিচুর সঁকোর উপর দিয়েই তাে রাখা চলে। সন্ন্যাসী দিনে দিনে গর্তগুলোর ইত্ব উঠছে বেড়ে ।