পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৫৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'; (ሰ ዓ (፩ সারা প্ৰভাতের বাণী বিকালে গেঁথে আনি ভাবিনু হারখানি দিব গলে । ভয়ে ভয়ে অবশেষে (GAZ AG কথা যে যায় ভেসে আঁখিজলে । দিন যবে হয়। গত क्रा-दC। यg९ सNछ Certis (tri-NN Uश्याख्6 লীলা তার করে সারা যো-পথে ঠাইহারা V RNV V যায় সরে । শিখরিণীকেও এই ভাবে বাংলায় রূপান্তরিত করা যেতে পারে 6क्रया अश्त्रछ भन्म-भgन्म নীরবে তোমা-সনে যা-খুশি কহি কত ; বিরহ ব্যথা মম নিজে নিজে তোমারি মুরতি যে গড়িছে অবিরত । এ পূজা ধায় যাবে তোমা-পানে বাজে কি কোনোখানে, কাপে কি মন তব । छान कि विनििनि रुश्मुन्न গোপনে বাজে সুরে বেদন অভিনব । ছন্দ সম্বন্ধে আরো কিছু বলা বাকি রইল, আর কোনো সময়ে পরে বলবার ইচ্ছা আছে। উপসংহারে আজ কেবল এই কথাটি বলতে চাই যে, ছন্দের একটা দিক আছে যেটাকে বলা যেতে পারে কৌশল। কিন্তু, তার চেয়ে আছে বড়ো জিনিস যেটাকে বলি সৌষ্ঠব। বাহাদুরি তার মধ্যে নেই, সমগ্ৰ কাব্যসৃষ্টির কাছে ছন্দের আত্মবিস্মৃত আত্মনিবেদনে তার উদ্ভব। কাব্য পড়তে গিয়ে যদি অনুভব করি যে, ছন্দ পড়ছি, তা হলে সেই প্ৰগলভ ছন্দকে ধিককার দেব। মন্তিক হৃৎপিণ্ড পাকস্থলী অতি আশ্চর্য যত্ন, সৃষ্টিকর্তা তাদের স্বাতন্ত্র্য ঢাকা দিয়েছেন। দেহ তাদেরকে ব্যবহার করে, প্রকাশ করে না। করে প্রকাশ যখন রোগে ধরে ; তখন যকৃৎটা হয় প্রবল, তার কাছে মাথা হেঁট করে লাবণ্য। শরীরে স্বাস্থ্যের মতোই কবি ছন্দকে ভুলে থাকে, ছন্দ যখন তার যথাৰ্থ আপন হয়। Nyegy