পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় VS যত ছোটে সারাদিন কিছুতেই ঘোড়াহীন আপনাৱে নাহি পড়ে নজরে । ছড়ার ছবি “ছড়ার ছবি' ১৩৪৪ সালের আশ্বিন মাসে “নন্দলাল বসু-কর্তৃক চিত্রাঙ্কিত আকারে প্রকাশিত হয় । ১৯৩৭ সালের গ্ৰীষ্মে (মে-জুন মাসে) আলমোড়া বাসকালে রবীন্দ্রনাথ ‘বিশ্বাপরিচয় ও এই গ্রন্থের অধিকাংশ কবিতা রচনা করেন । রবীন্দ্রভবনে-রক্ষিত পাণ্ডুলিপির সাহায্যে বর্তমান সংস্করণে কয়েকটি কবিতার রচনার তারিখ এবং স্থান -সম্বন্ধীয় নির্দেশ সংশোধিত বা সংযোজিত হইল । 'বুধু কবিতাটির শেষে সাময়িকপত্রে (সোনার কাঠি ; আশ্বিন ১৩৪৪) এবং পাণ্ডুলিপিতে নিম্নমুদ্রিত অতিরিক্ত অংশটুকু পাওয়া যায়— পাছে কোথাও হারিয়ে সে যায় দৃষ্টি দেয় বা কেহ সর্বদা সন্দেহ । একদিন কোন ছেলে ওকে মেরেছিল ঢেলা, , সেদিন থেকে কারও সঙ্গে পায় না করতে খেলা । আনন্দ নেই, উৎসাহ নেই, শখ মেটে না কিছু ফেরে কেবল বুড়োর পিছু পিছু । উডন গেল, নাচন গেল, সাহস না রয় বাকি । স্নেহের খাচার পাখি । সবাই বলে, ভাগ্যি ভালো, জমছে টাকা দানেরহয়, ছেলেটির অভাব কেবল দুর্লভ এই প্ৰাণের । “কাশী’ কবিতার ১৫-১৬ ছত্রের পূর্বপাঠ পাণ্ডুলিপি হইতে উদধূত হইল হাসছ শুনে, কী জানি বা সত্যি পিঠেই হবে, কিন্তু মুখে দাও যদি তো কঁঠাল-বিচিই কবে । ‘বালক’ কবিতাটি ছেলেবেলা’ গ্রন্থে প্রথম সংস্করণ (১৩৪৭) হইতেই পুনর্মুদ্রিত আছে। ইহার ১৩শ ছত্রে 'কঙ্কালী চাটুজে' স্থলে পাণ্ডুলিপিতে তথা ছেলেবেলা গ্রন্থে পূর্বপাঠ পাওয়া যায় এই প্রসঙ্গে ‘যোগীনন্দা” কবিতার আরম্ভাংশের পাণ্ডুলিপিতে প্রাপ্ত পূর্বপাঠ উল্লেখযোগ্য যোগেন্দ্ৰ হালদার দেশে দেশে ঘুরে ঘুরে কাল কেটেছে তার । उIाधि । ‘রিক্ত’ কবিতাটির সংক্ষিপ্ত প্ৰথম পাঠ পাণ্ডুলিপিতে এরূপ পাওয়া যায় IF NAMO VSS, C5-CSpiro NSS Gree-ts শস্যনিঃস্ব মাঠে মধ্যদিনের বিজন নীলা রুদ্ররসের নাটে ।