পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবদত্ত । সকলে । মালিনী । চাকদত্ত । সোমাচাৰ । भांजिर्नी চাহি নি বাহিরে, দেখি নাই এ সংসার বৃহৎ বিপুল— কোথায় কী ব্যথা তার জানি না তে কিছু। শুনিয়াছি দুঃখময় বস্কন্ধরা, সে দুঃখের লব পরিচয় তোমাদের সাথে । ভাসি নয়নের জলে, মা, তোমার কথা শুনে । n আমরা সকলে পাবও পামর । আজি মোর মনে হয় অমৃতের পাত্ৰ যেন আমার হৃদয়— যেন সে মিটাতে পারে এ বিশ্বের ক্ষুধা, ষেন সে ঢালিতে পারে সাত্বনার স্বধা যত দুঃখ যেথা আছে সকলের পরে অনন্ত প্রবাহে । দেখো দেখো নীলাম্বরে মেঘ কেটে গিয়ে চাদ পেয়েছে প্রকাশ । কী বৃহৎ লোকালয়, কী শাস্ত আকাশ— এক জ্যোৎস্না বিস্তারিয়া সমস্ত জগং কে নিল কুড়ায়ে বক্ষে— ওই রাজপথ, ওই গৃহশ্রেণী, ওই উদার মন্দির— স্তন্ধচ্ছায়া তরুরাজি— দূরে নদীতীর, বাজিছে পূজার ঘন্টা— আশ্চর্ষ পুলকে পুরিছে জামার অঙ্গ, জল আসে চোখে । কোথা হতে একু জামি, আজি জ্যোৎস্নালোকে তোমাদের এ বিস্তীর্ণ সর্বজনলোকে । তুমি বিশ্বদেবী । ধিক পাপ-রসনায়! : শত ভাগে ফাটিয়া গেল না বেদনায়-- চাহিল তোমার নির্বাসন । । . চলে সবে : >2○