পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩১৫

প্রজাপতির নির্বন্ধ సిపాలి ঐশ। অবলাকাস্তবাবু বাড়ি আছেন তো ? রসিক। আছেন বইকি, এলেন বলে । * শ্ৰীশ । ন না, যদি কাজে থাকেন তা হলে তাকে ব্যস্ত করে কাজ নেই— আমি কুঁড়ে লোক, বেকার মাহুষের সন্ধানে ঘুরে বেড়াই। রসিক। সংসারে সেরা লোকেরাই কুঁড়ে এবং বেকার লোকেরাই ধন্ত। উভয়ের সন্মিলন হলেই মণিকাঞ্চনযোগ। এই কুঁড়ে-বেকারের মিলনের জন্তেই তো সন্ধেবেলাটার স্বষ্টি হয়েছে। যোগীদের জন্তে সকালবেলা, রোগীদের জন্তে রাত্রি, কাজের লোকের জন্তে দশটা-চারটে, আর সন্ধেবেলাটা, সত্যি কথা বলছি, চিরকুমার-সভার অধিবেশনের জন্তে চতুর্মুখ স্বজন করেন নি। কী বলেন শ্ৰীশবাৰু ? ঐশ। সে কথা মানতে হবে বইকি, সন্ধ্য চিরকুমার-সভার অনেক পূর্বেই স্বজন হয়েছে, সে আমাদের সভাপতি চক্রবাবুর নিয়ম মানে না— রসিক। সে, ষে চন্দ্রের নিয়ম মানে তার নিয়মই আলাদা । আপনার কাছে খুলে বলি, হাসবেন না শ্ৰীশবাবু, আমার একতলার ঘরে কায়ক্লেশে একটি জানলা দিয়ে অল্প একটু জ্যোৎস্ব আলে— শুরুসন্ধ্যায় সেই জ্যোৎস্কার শুভ্র রেখাটি যখন আমার বক্ষের উপর এসে পড়ে তখন মনে হয় কে আমার কাছে কী খবর পাঠালে গো ! শুভ্র একটি হংসদূত কোন বিরহিণীর হয়ে এই চিরবিরহীর কানে কানে বলছে— ঐশ। বেশ বেশ রসিকবাৰু, চমৎকার! কিন্তু ওর মানেট বলে দিতে হবে। ছন্দের ভিতর দিয়ে ওর রসের গন্ধটা পাওয়া যাচ্ছে, কিন্তু অস্থার বিসর্গ দিয়ে একেবারে এটে বন্ধ করে রেখেছে। রসিক । বাংলায় একটা তর্জমাও করেছি, পাছে সম্পাদকরা খবর পেয়ে ছড়াছড়ি লাগিয়ে দেয় তাই লুকিয়ে রেখেছি – শুনবেন ঐশবাৰু? ৷ কুৰুকুটিরের স্কিন্ধ জলিঙ্গের পর कांजिचौकशनग्रंक डूरिव श्मञ्च । जीन ब्रत्व अजिब्रांची उष चक्ख्ण,