পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারিত্রপূজা i θνθ ॐांशंदिनंटकहे उबरनांक रुजिब्बा ग्रं*ा कब्रिाउन ? चांद्र वैशिंक्ञिएक चांछब्रप्१ चङज দেখিতেন, বিধান, ধনবান ও ক্ষমতাপন্ন হইলেও, তাহাদিগকে ভজ লোক বলিয়া জ্ঞান कब्रिटडम मां ?? এ দিকে তর্কভূষণমহাশয়ের বল এবং সাহসও আশ্চর্ষ ছিল । সর্বদাই তাহার হন্তে একখানি লৌহদও থাকিত। তখন দ্বন্ধ্যভয়ে অনেকে একত্র না হইয়া স্থানান্তরে যাইতে পারিত না, কিন্তু তিনি একা এই লৌহদণ্ডহন্তে অকুতোভয়ে সর্বত্র যাতায়াত করিতেন ; এমন-কি, দুই-চারিবার আক্রান্ত হইয়া দক্ষ্যদিগকে উপযুক্তরূপ শিক্ষা দিয়াছিলেন। একুশ বৎসর বয়সে একবার তিনি এক ভালুকের সম্মুখে পড়িয়াছিলেন। ভালুক নখরগ্রহারে তাহার সর্বশরীর ক্ষতবিক্ষত করিতে লাগিল, তিনিও অবিশ্রান্ত লৌহষটি প্রহার করিতে লাগিলেন। ভালুক ক্রমে নিস্তেজ হইয়া পড়িলে, তিনি, তীয় উরে উপধ্য পরি পদাঘাত করিয়া, তাহার প্রাণসংসার করিলেন। • অবশেষে শোণিতক্রতবিক্ষতদেহে চারি ক্রোশ পথ হাটিয়া মেদিনীপুরে এক আত্মীয়ের গৃহে আশ্রয় করেন— দুই মাস পরে স্বস্থ হইয়া বাড়ি ফিরিতে পারেন। 4. আর একটিমাত্র ঘটনা উল্লেখ করিলে তর্কভূষণের চরিত্রচিত্র সম্পূর্ণ হইবে। ১৭৪২ শকের ১২ই আখিন মঙ্গলবারে বিদ্যাসাগরের পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় অদূরে কোমরগঞ্জে মধ্যাহ্নে হাট করিতে গিয়াছিলেন। রামজয় তর্কভূষণ র্তাহাকে ঘরের একটি শুভসংবাদ দিতে বাহির হইয়াছিলেন। পথের মধ্যে পুত্রের সহিত দেখা হইলে বলিলেন, ‘একটি এড়ে বাছুর হয়েছে। শুনিয়া ঠাকুরদাস ঘরে আসিয়া গোয়ালের অভিমুখে গমন করিতেছিলেন ; তর্কভূষণ হাসিয়া কহিলেন, ও দিকে নয়, এ দিকে এস’– বলিয়া স্থতিকাগৃহে লইয়া নবপ্রস্থত শিশু ঈশ্বরচন্দ্রকে নির্দেশ করিয়া দেখাইলেন । এই কৌতুকহাস্যরশ্মিপাতে রামজয়ের বলিষ্ঠ উন্নত চরিত্র আমাদের নিকট প্রভাতের গিরিশিখরের স্থায় রমণীয় বোধ হইতেছে। এই হাস্যময় তেজোময় নির্তীক ঋজুৰভাব পুরুষের মতো আদর্শ বাংলাদেশে অত্যন্ত বিরল না হইলে বাঙালির মধ্যে পৌরুষের অভাব হইত না। আমরা তাহার চরিত্রবর্ণনা বিস্তারিতরূপে উদ্ভূত করিলাম তাহার কারণ, এই চরিত্র ব্রাহ্মণ র্তাহার পৌত্রকে আর কোনো সম্পত্তি দান করিতে পারেন নাই, কেবল ৰে অক্ষয়সম্পদের উত্তরাধিকারবণ্টন একমাত্র ভগবানের হন্তে সেই চরিত্রমাহাত্ম্য অখণ্ডভাবে তাহার জ্যেষ্ঠ পৌত্রের অংশে রাখিয়া গিয়াছিলেন। বাটত গিাকতি