পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| 8 ৬ আষাঢ় ক্ষণিকা আশাটা এর নয়কে বিরাট, পিপাসা এর নয়কে রুদ্র ।” পাঠকদলে তুচ্ছ করে, অনেক কথা বলে কঠোরবলে, “একটু হেসে-খেলেই ভরে যায়। এর মনের জঠর ।” কবিরে তাই ছন্দে বন্ধে বানাতে হয় দুখের দলিল । মিথ্যা যদি হয় সে তবু ফেলো পাঠক চোখের সলিল । তাহার পরে আশিস কোরো রুদ্ধকণ্ঠে ক্ষুব্ধবুকে, কবি যেন আজন্মকাল দুখের কাব্য লেখেন সুখে | কাব্য যেমন কবি যেন । তেমন নাহি হয় গো । বুদ্ধি যেন একটু থাকে, সহজ লোকের মতোই যেন সরল গদ্য কয় গো | বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মীঃ কোন বাণিজ্যে নিবাস তোমার কহাে আমায় ধনী, তাহা হলে সেই বাণিজ্যের করব মহাজানি । দুয়ার জুড়ে কঙাল বেশে ছায়ার মতো চরণদেশে কঠিন তব নুপুর ঘেঁষে আর বসে না রইব- “ এটা আমি স্থির বুঝেছি डिकों नवाद । যাবই আমি যাবই, ওগো, বাণিজ্যেতে যাবই। " তোমায় যদি না পাই, তবু আর কারে তো পাবই। SOS