এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
কথা। এখনো কেবল নীরব ভাবনা, কর্মবিহীন বিজন সাধনা, দিবানিশি শুধু বসে বসে শোনা আপন মর্মবাণী । “এক ফিরি। তাই যমুনার তীরে দুৰ্গমগিরিমাঝে । মানুষ হতেছি পাষাণের কোলে, মিশাতেছি গান নদীকালরোলে গড়িতেছি মন আপনার মনে, যোগ্য হতেছি। কাজে { “এমনি কেটেছে দ্বাদশ বরষ, আরো কতদিন হবে । চারি দিক হতে অমর জীবন আপনার মাঝে আপনারে আমি পূৰ্ণ দেখিব কৰে ! ‘কবে প্ৰাণ খুলে বলিতে পারিব—
- পেয়েছি আমার শেষ ।
তোমরা সকলে এসে মোর পিছে, গুরু তোমাদের সবারে ডাকিছে, জাগো রে সকল দেশ !
- * নাহি আর ভয়, নাহি সংশয়,
নাহি আর আগু-পিছু । পেয়েছি সত্য, লভিয়াছি পথ, সরিয়া দাড়ায় সকল জগৎ—- নাই তার কাছে জীবন মরণ, নাই নাই। আর কিছু ৷” “হাঁদায়ের মাঝে পেতেছি শুনিতে দৈববাণীর মতো—— “উঠিয়া দাড়াও আপনি আলোতে, ওই চেয়ে দেখো কতদূর হতে তোমার কাছোতে ধরা দিবে ব’লে আসে লোক কত শত ।
- “ওই শোনো শোনো কল্লোলধবনি,
ছুটে হৃদয়ের ধারা । ܠ ܟܠ