পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরী বেণুৰীপার লয় এ নয়, শিকল ঝমকমানি । শুনে আমি রাগব মনে, ক’রে না সেই ভয়, সময় আমার অাছে বলেই এখন সময় নয় । বাদের নিয়ে কাও আমার তার তো নয় ফাকি, গিলটি-করা তকম। কোলা নয় তাহীদের খাকি । কপাল জুড়ে নেই তে৷ তাদের পালোয়ালের টিকা, তাদের তিলক নিত্যকালের সোনার রঙে লিখা । বেদিন ভবে সাঙ্গ হবে পালোয়ানির পালা, সেদিনে। তে। সাজাৰে জুই দেবার্চলার খালা । সেই খালাতে আপন ভাইয়ের রক্ত ছিটোয় বারী, লড়বে তারাই চিরট। কাল ? গড়বে পাৰাণ-কার" ? রাজপ্রতাপের দন্ত সে তে এক দমকের বায়ু, সবুর করতে পারে এমন নাই তে। তাহার আয়ু । ধৈর্য বীর্ষ ক্ষম। দয়। স্তায়ের বেড়া টুটে লোভের ক্ষোভের ক্রোধের তাড়ায় বেড়ায় ছুটে ছুটে । আজ জাছে কাল নাই বলে তাই তাড়াতাড়ির তালে কড়া মেজাজ দাপিয়ে বেড়ায় বাড়াবাড়ির চালে । পাক। রাস্ত। বানিয়ে বসে দুঃখীর বুক জুড়ি ভগবানের ব্যখার পরে ইণকায় সে চার-ঘুড়ি । তাই তো প্রেমের মাল্য গাথার নাইকে অবকাশ, হাতকড়ারই কড়াকড়ি, দড়াদড়ির ফাস । শান্ত হবার সাধন কই, চলে কলের রখে, সংক্ষেপে তাই শাস্তি খোজে উলটো-দিকের পখে । জানে সেখায় বিধির নিষেধ, তর সহে ন তবু, ধমে রে বায় ঠেল। মেরে গায়ের-জোরের প্রভু । রক্ত-রঙের ফসল ফলে তাড়াতাড়ির বীজে, বিনাশ তারে জাপন গোলায় বোঝাই করে নিজে । বাহুর দত্ত, রাহুর মতে, একটু সময় পেলে নিত্যকালের স্বৰ্ষকে সে এক-গরাসে গেলে । নিমেষ পরেই উগরে দিয়ে মেলায় ছায়ার মতে, স্বর্বদেবের গায়ে কোথাও রয় লা কোনে৷ ক্ষত । বারে বায়ে সহস্রবার হয়েছে এই খেলা, নতুন রাহু ভাবে তবু হবে না মোর বেলা। $లల