পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যেন কোনো বাধা না থাকে—বাহিরের দিকেই একেবারে কাত হয়ে উলটে পড়ে তোমার সমস্ত কিছুকেই নিঃশেষ করে ঢেলে দিয়ে না। অন্তরের মধ্যে সেই প্রগাঢ় অমৃতময় অবকাশকে উপলব্ধি করতে থাকলে তবেই সংসার আর সংকটময় হয়ে উঠবে না, বিষয়ের বিষ জার জমে উঠতে পারবে না—বায়ু দূষিত হবে না, আলোক মলিন হবে না, তাপে সমস্ত মন তপ্ত হয়ে উঠবে না 7 छप्वां ॐां८ब्र चलटब्र cष बिब्रांप्ब, अछ कथ1 हांरकृी बां । সংসার সংকটে ত্ৰাণ নাছি কোনোমতে বিল। তার সাধন।। ७ करून তীর্থ আজ আবার বলছি—ভাবে তারে অস্তরে যে বিরাজে ! এই কথা যে প্রতিদিন বলার প্রয়োজন আছে। আমাদের অস্তরের মধ্যেই যে আমাদের চির আশ্রয় আছেন এ-কথা বলার প্রয়োজন কবে শেষ হবে ? কথা পুরাতন হয়ে মান হয়ে আসে, তার ভিতরকার অর্থ ক্রমে আমাদের কাছে জীর্ণ হয়ে ওঠে, তখন তাকে আমরা অনাবশ্বক বলে পরিহার করি। কিন্তু প্রয়োজন मूह श्ब कहे ? - সংসারে এই বাহিরটাই আমাদের স্থপরিচিত, এইজন্তে বাহিরকেই আমাদের BB BBBB BBDD BB DBBB S BBBBB DDBB BB DDD DBBS BBBB BBB সঙ্গে ফিরছে সেটা যেন আমাদের পক্ষে একেবারেই নেই। যদি তার সঙ্গে আমাদের পরিচয় বেশ স্বম্পষ্ট হত তাহলে বাহিরের একাধিপত্য আমাদের পক্ষে এমন উদগ্র হয়ে উঠত না ; তাহলে বাহিরে একটা ক্ষতি হবামাত্র সেটাকে এমন একান্ত ক্ষতি বলে মনে করতে পারতুম না, এবং বাহিরের নিয়মকেই চরম নিয়ম মনে করে তার অনুগত হয়ে চলাকেই আমাদের একমাত্র গতি বলে স্থির করতুম না। আজ আমাদের মানদণ্ড, তুলাদও, কষ্টিপাথর সমস্তই বাইরে। লোকে কী বলবে, লোকে কী করবে সেই অনুসারেই আমাদের ভালোমন্দ সমস্ত ঠিক করে বসে আছি— এইজন্ত লোকের কথা জামাদের মৰ্মে বাজে, লোকের কাজ জামাজের এমন করে বিচলিত করে, লোকভয় এমন চরম ভয়, লোকলজ এমন একান্ত লজ। এইজন্তে লোকে যখন আমাদের ত্যাগ করে তখন মনে হয় জগতে আমার আর কেউ নেই। তখন আমরা এ-কথা বলবার ভরসা পাই নে ৰে—

  • 81२२ i