পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आछेिनिष्कङनं •ఆ2 করে রাখে না—নিজের বাহিরের আচ্ছাদনের সঙ্গেও নিজের ভিতরের খাটিকে সে নিতান্ত একাকার করে থাকে না । so সাধক তেমনি যখন নিজের ভিতরে নিজের অমরত্বকে লাভ করতে থাকেন, সেখানটি যখন স্বধৃঢ় স্বলপূর্ণ হয়ে ওঠে, তখন তার বাইরের পদার্থটি ক্রমশই শিখিল হয়ে আলতে থাকে—তখন তার লাভটা হয় ভিতরে, আর দানটা হয় বাইরে। তখন তার ভয় নেই, কেননা তখন র্তার বাইরের ক্ষতিতে র্তার ভিতরের ক্ষতি হয় না। তখন শাসকে জাট আঁকড়ে থাকে না ; শাস কাটা পড়লে অনাবৃত আঁটির মৃত্যুদশা ঘটে না। তখন পাখিতে যদি ঠোকরায় ক্ষতি নেই, ঝড়ে যদি আঘাত করে বিপদ নেই, গাছ যদি শুকিয়ে যায় তাতেও মৃত্যু নেই। কারণ, ফল তখন আপন অমরত্বকে আপন অস্তরের মধ্যে নিশ্চিতরূপে উপলদ্ধি করে, তখন সে “অতিমৃত্যুমেতি”। তখন সে আপনাকে আপনার নিত্যতার মধ্যেই সত্য বলে জানে, অনিত্যতার মধ্যেই নিজেকে সে নিজে বলে জানে ন-নিজেকে সে শাস বলে জানে না, খোসা বলে জানে না, বোট বলে জানে না—স্বতরাং ওই শাল খোসা বোটার জন্তে তার আর কোনুে ভয় ভাবনাই নেই। এই অমৃতকে নিজের মধ্যে বিশেষরূপে লাভ করার অপেক্ষা আছে । সেইজন্তেই উপনিষং বারংবার বলেছেন, অমরতাকে লাভ করার একটি বিশেষ অবস্থা আছে— “য এতদবিছরমুতাস্তে ভবস্তি ।” ভিতরে যখন সেই অমৃতের সঞ্চার হয় তখন আমরাত্মা বাইরেকে আর একান্তরূপে ভোগ করতে চায় না। তখন, তার বা গন্ধ, ধ। বর্ণ, যা রস, বা আচ্ছাদন তাতে তার নিজের কোনো প্রয়োজন নেই—সে এ-সমস্তের মধ্যেই নিহিত থেকে একান্ত নির্লিপ্ত, এর ভালোমন তার ভালোমন্দ আর নয়, এর থেকে সে কিছুই প্রার্থনা করে না । তখন ভিতরে সে লাভ করে, বাইরে লে দান করে ; ভিতরে তার দৃঢ়তা, বাইরে তার কোমলতা ; ভিতরে সে নিত্যসত্যের, বাইরে সে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের ; ভিতরে সে পুরুষ, বাইরে সে প্রকৃতি। তখন বাইরে তার প্রয়োজন থাকে না বলেই পূর্ণভাবে বাইরের প্রয়োজন সাধন করতে থাকে, তখন সে ফলভোগী পাখির ধর্ম ত্যাগ করে ফলদশী পাখির ধর্ম গ্রহণ করে। তখন সে আপনাতে আপনি সমাপ্ত হয়ে নিৰ্ভয়ে নিসংকোচে সকলের জন্তে আপনাকে সমর্পণ কতে পারে। তখন তার ষা-কিছু, गम७ई डांब थ८ब्रांजप्नब चडोउ, शङब्रा९ नमस्डहे डांब बेच६ ।। ২৪ ফাল্গুন ১৩১৫