পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

लांछिनिकडन ፀዊ® उठच५ दिशऽब्राध्रब cन विऋिद्र श्रद्र बांन कब्रहिण-cन cमर्थहिण छांटनब्र बिब्रय cकरुण তার নিজের মধ্যেই আছে আর এই বিরাট বিশ্ব-ব্যাপারের মধ্যে নেই। এই জন্তেই তার জ্ঞান আছে বলেই সে যেন জগতে একঘরে হয়ে ছিল। কিন্তু আজ তার জ্ঞান অপু হতে অণুতম ও বৃহৎ হতে বৃহত্তম সকলের সঙ্গেই নিজের যোগস্থাপনা করতে প্রবৃত্ত হয়েছে। এই হচ্ছে বিজ্ঞানের সাধন । ভারতবর্ষ ষে-পাখনাকে গ্রহণ করেছে সে হচ্ছে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের সঙ্গে চিত্তের ৰোগ, আত্মার ৰোগ, অর্থাৎ সম্পূর্ণ ৰোগ । কেবল জ্ঞানের যোগ নয়, বোধের ৰোগ । গীতা বলেছেন DDDHHBB DL HHBB DD DD DBBS DD DDuB BBB DD DTTS DDDD BB TCB BBB BBS জায় বুদ্ধির চেয়ে ৰ শ্রেষ্ঠ তা হচ্ছেন তিনি। ইন্দ্ৰিয়সকল কেন শ্রেষ্ঠ, না, ইজিয়ের দ্বারা বিশ্বের সঙ্গে আমাদের যোগসাধন হয়, কিন্তু সে যোগ আংশিক । ইঞ্জিয়ের চেয়ে মণ শ্রেষ্ঠ, কারণ মনের দ্বারা ষে জ্ঞানময় যোগ ঘটে তা ব্যাপকতর। কিন্তু জ্ঞানের যোগেও সম্পূর্ণ বিচ্ছেদ দূর হয় না। মনের চেয়ে বুদ্ধি শ্রেষ্ঠ, কারণ বোধের দ্বারা যে চৈতন্তময় যোগ, তা একেবারে পরিপূর্ণ। সেই যোগের দ্বারাই আমরা সমস্ত জগতের মধ্যে তাকেই উপলব্ধি করি যিনি সকলের চেয়ে শ্রেষ্ঠ । এই সকলের-চেয়ে-শ্রেষ্ঠকে সকলের মধ্যেই বোধের দ্বারা অস্থভব করা ভারতবর্ষের সাধনা | অতএব যদি আমরা মনে করি ভারতবর্ষের এই সাধনাতেই দীক্ষিত করা ভারতবালীর শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত তবে এটা মনে স্থির রাখতে হবে যে কেবল ইঞ্জিয়ের শিক্ষা নয়, কেবল জ্ঞানের শিক্ষা নয়, বোধের শিক্ষাকে আমাদের বিদ্যালয়ে প্রধান স্থান দিতে হবে। অর্থাং কেবল কারখানায় দক্ষত-শিক্ষা নয়, স্কুল-কলেজে পরীক্ষায় পাল করা নয়, আমাদের যথার্থ শিক্ষা তপোবনে ; প্রকৃতির সঙ্গে মিলিত হয়ে, তপস্যার দ্বারা পবিত্র হয়ে । 彎 জামাজের স্কুল-কলেজেও তপস্তা আছে কিন্তু সে মনের তপস্তা, জ্ঞানের তপস্তা। জ্ঞানের তপস্তায় মনকে বাধাযুক্ত করতে হয়। যেসকল পূর্বসংস্কার জামাদের মনের ধারণাকে এক-ৰোকা করে রাখে তাদের ক্রমে ক্রমে পরিষ্কার করে দিতে হয়।