পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূরবী দূর হতে আলোকের বরমাল্য এসে খসিয়া পড়িল তব কেশে, ম্পর্শে তারি কভু হাসি কন্তু অশ্রুজলে উৎকণ্ঠিত আকাঙ্ক্ষায় বক্ষতলে ওঠে যে ক্ৰন্দন, মোর ছন্দে চিরদিন দোলে যেন তাহারি স্পন্দন । স্বৰ্গ হতে মিলনের স্বধ মর্ত্যের বিচ্ছেদ-পাত্রে সংগোপনে রেখেছ, বস্থধা, তারি লাগি নিত্যক্ষুধা, বিরহিণী আয়ি, মোর স্বরে হ’ক জালাময়ী ॥ হারুনা-মারু জাহাজ ৪ অক্টোবর, ১৯২৪ ক্ষণিকা খোলো খোলো হে আকাশ, স্তন্ধ তব নীল যবনিক,খুজে নিতে দাও সেই আনন্দের হারানো কণিকা । কবে সে যে এসেছিল আমার হৃদয়ে যুগান্তরে, গোধূলিবেলার পান্থ জনশূন্ত এ মোর প্রাস্তরে, লয়ে তার ভীরু দীপশিখা ৷ দিগন্থের কোন পারে চলে গেল আমার ক্ষণিক ৷ ভেবেছিছু গেছি জুলে ; ভেবেছিছু পদচিহ্নগুলি পদে পদে মুছে নিল সর্বনাশী অবিশ্বাসী ধূলি । অাজ দেখি সেদিনের সেই ক্ষীণ পদধ্বনি তার আমার গানের ছন্দ গোপনে করেছে অধিকার ; 啤 cबथि डोब्रि चन्नुष्ठ चबूणि স্বপ্নে অশ্রুসরোবরে ক্ষণে ক্ষণে দেয় ঢেউ তুলি ।