পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

35e)

  • न्म রাগিণী- মিশ্র গৌড়-সারঙ্গ

তরুতলে ছিন্নবৃন্ত মালতীর ফুল মুদিয়া আসিছে আঁখি তার, চাহিয়া দেখিল চারি ধার। শুষ্ক তুণরাশি-মাঝে একেলা পড়িয়া, চারি দিকে কেহ নাই। আর । নির্যদয় অসীম সংসার। কে আছে গো দিবে তার তৃষিত অধরে এক বিন্দু শিশিরের কণা ? কেহ না- কেহ না ! মধুকর কাছে এসে বলে, ‘মধু কই, মধু চাই চাই।” “ফুলবালা, পরিমল দাও।” ফুল বলে, ‘আর কিবা আছে!’ মধ্যাহফকিরণ চারি দিকে খর দৃষ্টে চেয়ে অনিমিখে, ফুলটির মৃদু প্ৰাণ হায় ধীরে ধীরে শুকাইয়া যায়। অমিয়া। ওই আসিছেন পিতা, লুকাও লুকাও, পায়ে পড়ি- লুকাও লুকাও এই বেলা, একটি আমার কথা রাখা চাদ কবি ! সময় নাইক আর- ওই আসিছেন, কি হবে ? কি হবে ভাই? কোথা লুকাইবে ? <subes szei পিতা, পিতা, ক্ষমা কর, ক্ষমা কর মোরে; আপনি এসেছি আমি চাদ কবি -কাছে, চাদের কি দোষ তাহে বলো পিতা, বলে ! / এসেছিনু, কিছুতেই পারি নি থাকিতেনিজে এসেছিনু আমি, চাদের কি দোষ ? রুদ্রচণ্ড । অভাগিনী ! চাদ কবি। কন্দ্রচণ্ড, শোন মোর কথা। \2\Oe