পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৮৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় br○○ পত্রটির রচনা-তারিখ ২৫ এপ্রিল ১৯৪১ ৷৷ ২৪ এপ্রিল এই পত্রের বিষয়বস্তু লইয়া কবি যে আলোচনা করেন তাহা “আলাপচারি রবীন্দ্রনাথ গ্রন্থে উল্লিখিত আছে।” সাহিত্যে চিত্রবিভাগ : প্রবাসী, জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ সাহিত্যে ঐতিহাসিকতা : কবিতা, আশ্বিন ১৩৪৮ পত্রটি বুদ্ধদেব বসুকে লেখা । ܗܝ “কিছুকাল হইতে কবির মনে সাহিত্য সম্বন্ধে নানা প্রশ্ন জাগিতেছে। রবীন্দ্রনাথের সহিত বিচিত্র বিষয়ের আলোচনা হয়। তবে প্রধানত যাহা তিনি লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন তাহা সাহিত্য ও চিত্র সম্বন্ধে কবির অভিমত ।” - প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়। রবীন্দ্রজীবনী। ৪ সত্য ও বাস্তব : প্রবাসী, আষাঢ় ১৩৪৮ “সাহিত্য, শিল্প” নামে প্ৰকাশিত । মহাত্মা গান্ধী মহাত্মাজি সম্বন্ধে রবীন্দ্ৰনাথ নানা উপলক্ষে যাহা বলিয়াছেন ও লিখিয়াছেন বিভিন্ন সাময়িক পত্ৰ ও পুস্তিকা হইতে সংকলিত হইয়া প্ৰথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ২৯ মাঘ ১৩৫৪ সালে । ‘মহাত্মা গান্ধী' গ্রন্থে প্রবেশক রূপে মুদ্রিত ‘শিশুতীর্থ কবিতাটির অংশ "পুনশ্চ’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত । এই কবিতাংশ এবং ‘গান্ধী মহারাজ কবিতাটি ব্যতীত মূল গ্রন্থটির আর সকল রচনাই বর্তমান খণ্ডে গৃহীত হইল । নিম্নে ‘‘গান্ধী মহারাজ’ কবিতাটি” মুদ্রিত হইল । গান্ধী মহারাজ গান্ধী মহারাজের শিষ্য কেউ-বা ধনী, কেউ-বা নিঃস্ব, এক জায়গায় আছে মোদের মিল আতঙ্কে মুখ হয় না কভু নীল । ষণ্ডা যখন আসে তেড়ে উচিয়ে ঘুষি ডাণ্ডা নেড়ে “ওই যে তোমার চোখ-রাঙানো খোকাবাবুর ঘুম-ভাঙানো, ভয় না পেলে ভয় দেখাবে কাকে ৷” ১। শ্ৰীীরানী চন্দ । আলাপচারি রবীন্দ্রনাথ (১৩৬৮), পৃ. ৯২-৯৫ ২ রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৬ (সুলভ অষ্টম) ७ अकाभ : अवानी । शबून S७8१