পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (তৃতীয় খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS br কল্যাণী । ক্ষীরো । কল্যাণী । ক্ষীরো । কল্যাণী । ক্ষীরো । কল্যাণী । রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী তাই তো ভরসা মরণ মোরে নেবে না। সহসা সাহস করে । ওই-যে তোমার দরজা জুড়ে বসে গেছে যত দেশের কুঁড়ে— কারো বা স্বামীর জোটে না খাদ্য, কারো বা বেটার মামীর শ্রাদ্ধ । মিছে কথা ঝুড়ি ভরিয়া আনে, নিয়ে যায় ঝুড়ি ভরিয়া দানে । নিতে চায় নিক, কত যে নিচ্ছে—— চোখে ধুলো দেবে সেটা কি ইচ্ছে ? কেন তুই মিছে মরিস বকে ? ধুলো দেয়, ধুলো লাগে না চোখে । বুঝি আমি সব— এটাও জানি তারা যে গরিব, আমি যে রানী । আমি দিই,- সেটা আমার স্বভাব । তাদের সুখ সে তারাই জানে, আমার সুখ সে আমার প্রাণে । নুন খেয়ে গুণ গাহিত কীভূ, দিয়ে-থুয়ে সুখ হইত। তবু । সামনে প্ৰণাম পদারবিন্দে, আড়ালে তোমার করে যে নিন্দে ! সামনে যা পাই তাই যথেষ্ট, আড়ালে কী ঘটে জানেন কেষ্ট । সে যাই হোক গে, শুধাই তোরে অতিথিসেবায় অনেকগুলি কম পড়েছিল চন্দ্রপুলিকেন বা ছিল না রসিকরা ? কেন করো মিছে মাসকরা দিদি ঠাকরুন । আপন হাতে গুনে দিয়েছিনু সবার পাতে দুটাে দুটাে ক’রে । আপন চোখে দেখেছি পায় নি। সকল লোকে, शविले *ाड ওমা, তাই তো বলি, কোথায় তলিয়ে যায় যে চলি যত সামিগ্রি দিই আনিয়ে । ভোলা ময়রার শয়তানি এ । এক বাটি করে দুধ বরাদ্দ,