পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্র-রচনাবলী গহন রজনী-মাঝে রোগীর আবিল দৃষ্টিতলে যখন সহসা দেখি তোমার জাগ্ৰত আবির্ভাব, ाgन्म २५, 6रान्म আকাশে অগণ্য গ্ৰহতারা আমারি প্রাণের দায় করিছে স্বীকার । তার পরে জানি যাবে আতঙ্ক জাগায় অকস্মাৎ উদাসীন জগতের ভীষণ স্তব্ধতা । ३ न्ञ्श्वद्भ s३8० । ब्राडिया मृी জোড়াসাকো न by মনে হয় হেমস্তের দুৰ্ভাষার কুত্ত্বটিকা-পানে আলোকের কী যেন ভৎসনা দিগন্তের মুঢ়তারে তুলিছে তর্জনী । পাণ্ডুবৰ্ণ হয়ে আসে সূর্যোদয় লজ্জা ঘনীভূত হয়, হিমসিক্ত অরণাছায়ায় স্তব্ধ হয় পাখিদের গান । S হে প্ৰাচীন তামস্বিনী, আজি আমি রোগের বিমিশ্র তমিস্রায় মনে মনে হেরিতেছি কালের প্রথম কল্পে নিরস্তর অন্ধকারে বসেছ সৃষ্টির ধ্যানে কী ভাষণ একা, ( . অসুস্থ দেহের মাঝে ক্লিষ্ট রচনার যে প্রয়াস অনাদি আকাশে ।