পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুক্তির উপায় প্রথম দৃশ্য ফকির। পুষ্পমালা। হৈমবতী ফকির । সোহং সোহং সোহং । পুষ্প। বসে বসে আওড়ােচ্ছ কী। ফকির । গুরুমন্ত্র । পুষ্প । কতদূর এগোল। । ফকির । এই, ইড়া নাড়িটার কাছ পর্যন্ত এসে গেল থেমে । পুষ্প । হঠাৎ থামে কেন । , ফকির। ঐ আমার ছিচকঁদুনি খুকিটার কীর্তি। মন্তরটা গুরগুর গুরগুর করতে করতে দিব্যি উঠছিল উপরের দিকে ঠেলে। বোধ হয়। আর সিকি ইঞ্চি হলেই পিজলার মধ্যে ঢুকে পড়ত, এমন সময় মেয়েটা নাকিসুরে চীৎকার করে উঠল— বাবা, নচক্ষুস। দিলুম। ঠাস করে গালে এক চড়, ভঁ্যা করে উঠল কেঁদে, অমনি এক চমকে মন্তরটা নেমে পড়ল। পিঙ্গলার মুখ থেকে একেবারে নাভীগহব পর্যন্ত। সোহং ব্ৰহ্ম, সোহং ব্ৰহ্ম। পুষ্প । তোমার গুরুর মন্তরটা কি অজীর্ণ রোগের মতো। নাড়ির মধ্যে গিয়ে- ] DDBDSS BS BDD BBB DB DB BDBBDS DuD DB DDD S পুষ্প । বায়ু নাকি । ফকির। তা না তো কী । শব্দব্ৰহ্ম- ওতে বায়ু ছাড়া আর কিছুই নেই। ঋষিরা যখন কেবলই বায়ু খেতেন তখন কেবলই বানাতেন মন্ত্যর । भूल्नेँ । दल सैको । ফকির। নইলে অতটা বায়ু জমতে দিলে পেট যেত ফোেট। নাড়ি যেত পটপট করে ছিড়ে বিশখানা হয়ে। পুষ্প । উঃ, তই তো বাটে- একেবারে চার-বেদ-ভরা মন্ত্ৰ- কম হাওয়া তো লাগে নি । ਅ ।। শুনলেই তো বুঝতে পার, ঐ-যে ও-ম, ওটা তো নিছক বায়ু উদগার। পুণ্যবায়ু, জগৎ করে । পুষ্প। এত সব জ্ঞানের কথা পেলে কোথা থেকে । আমরা হলে তো পাগল হয়ে যৌতুম ! / ফকির। সবই গুরুর মুখ থেকে। তিনি বলেন, কলিতে গুরুর মুখই গোমুখী- মন্ত্রগঙ্গা বেরিচ্ছে কলকল করে। পুষ্প। বি. এ. তে সংস্কৃতে অনার্স নিয়ে খেটে মরেছি মিথো। অজীর্ণ রোগেও ভুগেছি, সেটা কিন্তু পাকঘরে, ইড়াপিজলার নয়। ফকির। এতেই বুঝে নাও- গুরুর কৃপা । তাই তো আমার নাড়ির মধ্যে মন্তরটা প্রায়ই ডাক Vivy er eso es un পুষ্প । আচ্ছা, ডাকটা কি আহারের পরে বাড়ে । कन्द्रि । ऊ बाफु बक्ने ।