छिन गा. Stra S SBLBBBD BBL BBBBBLB BM BB DBL SLBBBLSDBL LBBB BBLBLB DDB BBB প্রিয় ভাবে বলে। প্রশ্ন করলে একেবারে তার পরে মাথা রেখে। নিবন্ধ হয় 西加 সোহিনী বললে, “কিছু মনে কোরো না বাবা, ভূমি ব্ৰাহ্মণের ছেলে, আমি ছক্রিয় মেয়ে। চৌধুরীমশায়ের কাছে আমার কথা শুনে থাকবে ।” “শুনেছি। কিন্তু এখানে আপনাকে ৰসাৰ কোথায় ।” “এই-য়ে রয়েছে সবুজ তাজা ঘাস, এমন আসন কোথায় পাওয়া যায় । ভাবহু বোধ হয়, এখানে আমি কী করতে এসেছি। এসেছি আমার ব্ৰত উদযাপন করতে। তোমার মতো ব্ৰাহ্মণ তো খুঁজে পাব ଜୀ !” রেবতী আশ্চর্য হয়ে বললে, “আমার মতো ব্ৰাহ্মণ " “তা না তো কী । আমার শুরু বলেছেন, এখনকার কালের সাবসেয়া যে বিদ্যা তাতেই ধার দখল fift of set রেবতী অপ্ৰস্তুত হয়ে বললে, “আমার বাবা করতেন যাজনাযাজন, আমি মন্ত্ৰত কিছুই জানি fର ।” “বল কী, তুমি যে-মন্ত্র শিখেছি সেই ময়ে জগৎ হয়েছে মানুষের বশ । তুমি ভাবিছ মেয়েমানুষের মুখে এ-সব কথা এল কোথা থেকে । পেয়েছি। পুরুষের মতো পুরুষের মুখ থেকে । তিনি আমায় স্বামী । যেখানে তার সাধনার পীঠস্থান ছিল, কথা দাও বাবা, সেখানে তোমাকে যেতে হবে ।” “কাল সকালে আমার দুটি আছে, যাব।” “তোমার দেখছি গাছপালার শখ । বড়ো আনন্দ হল । গাছপালার খোজে আমার স্বামী গিয়েছিলেন বর্ময়, আমি তার সঙ্গ ছাড়ি নি।” সঙ্গ ছাড়ে নি। কিন্তু সায়ালের চর্চায় নয় । নিজের ভিতর থেকে ষে গাদ উঠত ফুট, স্বামীর চরিত্রের মধ্যেও সেটা অনুমান না করে থাকতে পারত-না। সন্দেহের সংস্কার ছিল ওর আঁতে আঁতে । আরাম এই যে, সেখান থেকে তুমি আমাকে খুঁজে বের করে ফিরিয়ে আনতে পারবে না।” “ সোহিনী বললে, “সঙ্গে যেতে পারি তো ।” নন্দকিশোর হেসে বললেন, “সর্বনাশ !” সোহিনী রেবতীকে বললে, “বৰ্মা থেকে আসবার সময় এনেছিলুম এক গাছের চারা । বর্মিজরা তাকে বলে কোফাইটানিয়েঙ্গ। চমৎকার ফুলের শোভা- কিন্তু কিছুতেই বাচাতে পারলুম না।" আজই সকলে স্বামীর লাইব্রেরি ঘেটে এ নাম সোহিনী প্ৰথম বের করেছে । গাছটা চোখেও দেখে নি। বিদ্যার জাল ফেলে বিজ্ঞানকে টানতে চায়। অবাক হল রেবতী । জিগগোসা করলে, “এর লাটিন নামটা কি জানেন ।” সোহিনী অনায়াসে বলে দিলে, “তাকে বলে মিলেটিয়া ।” বুললে, “আমার স্বামী সহজে কিছু মানতেন না, তবু তার একটা অন্ধবিশ্বাস ছিল ফুল ফুলে প্রকৃতির মধ্যে যা-কিছু আছে সুন্দর, মেয়েরা বিশেষ অবস্থায় তার দিকে একান্ত করে যদি মন রাখে তা হলে সন্তানরা সুন্দর হয়ে জন্মাকেই। এ কথা তুমি বিশ্বাস কর কি ?”
- RV 6 anys R a রেবতী মাথা ঢুলকিয়ে বললে, “যথোচিত প্রমাণ তো এখনো জড়ো হয় নি।” সোহিনী বললে, “অন্তত একটা প্রমাণ পেয়েছি আমার আপনি ঘরেই। আমার মেয়ে এমন আশ্চর্য *ীপ পেল কোথা থেকে । বসতের নানা ফুলের যেনে- থাক, নিজের চোখে দেখলেই বুঝতে পারবে ।”
দেখবার জন্যে উৎসুক হয়ে উঠল। রেবতী । নাটাের কোনো সরঞ্জাম বাকি ছিল না। মোহিনী আর
