পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

侍同亦翰 Sbra “মানিক বলতে কাকে বোঝায়।” HSHBDLCBBuB GBLL LSLBuBLBBDLDLL BBLD YB BBDBBLBLB BDBY BL BDBYS BBBLLBLB BD DuB LBL LLD DBLS LBD D BDDDBB মতো দেখতেন। গাড়ি করে নিয়ে যেতেন বঙ্গে বড়ো কারখানার কাজ দেখাতে । এদিকে সে ছিল BBS LLL LBBBuB LOLB BBBLBLBCCBLSSTBBBL BrBSLLL L LLLLLS LBLB K LL BBu LBLB BLB KS CO LLLL DBBYSLLL LLLLB BDBYBBBLLLLSLLLD S এর থেকে বুঝবেন কেন যে উনি আমাকে শেষ পর্যন্ত এত মান দিয়েছিলেন। আমার মধ্যে যে মূল্য তিনি দেখেছিলেন তার তুলনায় দোষের ওজন ওঁর কাছে ছিল খুব সামান্য। যে জায়গায় আমার মতো কুড়িয়ে-পাওয়া মেয়েকে তিনি অসম্ভব রকম বিশ্বাস করেছিলেন, সে জায়গায় সে বিশ্বাস আমি কোনোদিন একটুমাত্র নষ্ট করিনি। আজও মনপ্ৰাণ দিয়ে রক্ষা করছি। এতটা তিনি আর-কারও কাছে পেতেন না। যেখানে আমি ছিলেম ছোটাে সেখানে আমি উঠার চোখে পড়ি নি, যেখানে আমি ছিলুম। বড়ো সেখানে তিনি আমাকে পুরো সন্মান দিয়েছেন । আমার মূল্য যদি উঠার চোখে না পড়ত তা হলে আমি কোথায় তলিয়ে বেতুমি বলুন তো । আমি খুব খারাপ, কিন্তু আমি নিজেই বলছি আমি খুব ভালো, নইলে তিনি আমাকে কখনো সহ্য করতে পারতেন না ।” “দেখো সোহিনী, আমি অহংকার করে বলব যে আমি প্রথম থেকেই জেনেছি। ভূমি খুব ভালো । সন্তা দরের ভালো হলে কলন্ত লাগলে দাগ উঠাত না ।” “যাক গে, আমাকে আর যে লোক যা মনে করুক-না, তিনি আমাকে যা মান দিয়েছেন, সে আজ পর্যন্ত টিকে আছে, আমার শেষ দিন পর্যন্ত থাকবে ।” “দেখো সেহিনী, তোমাকে যত দেখছি ততই জানাহি, তুমি সে জাতের সহজ মেরোমানুষ নাও যারা স্বামী নামটা শুনলেই গলে পড়ে ।” “না, তা নাই; আমি দেখেছি $র মধ্যে শক্তি, প্রথম দিন থেকে জেনেছি উনি মানুষ, আমি শাস্ত্ৰ মিলিয়ে পতিব্ৰতাগিরি করতে বসি নি। আমি জাক কয়েই বলছি, আমার মধ্যে যে রত্ন আছে সে এক ওঁরই কণ্ঠহারে দোলাবার মতো, আর কায়ও নয় ।” এমন সময় নীলা ঘরে এসে ঢুকে পড়ল। বললে, “আধ্যাপকমশায়, কিছু মনে করবেন না, মায়ের সঙ্গে কিছু কথা আছে।” “কিছু না মা, আমি এখন যদিও ল্যাবরেটরিতে। রেবতী কী রকম কাজ করছে দেখে আসি গে।” নীলা বললে, “কোনো ভয় নেই। কাজ ভালেই চলছে । আমি এক-একদিন জানালার বাইরে LD BBS DLLL BBBDS DBBSBLBBTBB BBBBBD SLBLSLLLBLBL নিষেধ, পাছে সার আইজাকের গ্রডিটেশন যায় নীড়ে । সেদিন মাকাকে বলছিলেন উনি ম্যাগনেটিজম নিয়ে কাজ করছেন, তাই পাশ দিয়ে কেউ গেলেই বঁটা নড়ে যায়, বিশেষত মেয়েরা।” চৌধুরী হো হে করে হেসে উঠলেন, বললেন, “মা, ল্যাবরেটরি ভিতরেই আছে, ম্যাগনেটিজম নিয়ে কাজ চলছেই, উলটি ধারা নড়িয়ে দেন তাদের ভয় করতেই হয়। দিগভ্ৰম ঘটায় বে। তবে চললুম।" শীলা বললে, “তুমি তো জােনই মেয়েদের জন্যে একটা হাইয়ার স্টাডি মুভমেন্ট খোলা হয়েছে, ভূমি তাতে অনেক টাকা দিয়েছে। সেখানে আমাকে কেন কাজে লাগাও-না।”