পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৭৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্ৰন্থপরিচয় v 'urger : *क्वांगी ।tख ७8१ । २९७ a ters : প্রবাসী । কাৰ্তিক ১৩৪৭ ৷৷ ৪ ১০ “ঐকতান ; Rf | TPS Sesa | deae y) y “saffè” : e Ives ele ১২ “পথের শেষে ; প্রবাসী। বৈশাখ ১৩৪৮ ৷৷ ১ ৷৷ ১৪ “কালিম্পঙের চিঠি : পরিচয় । কার্তিক ১৩৪৭ ৷৷ ৩৩২ ye f-f প্রবাসী। বৈশাখ ১৩৪৮ । ৩ Sve "KNepši Sekspeo প্রবাসী । আষাঢ় ১৩৪৭ ৷৷ ৩৫৩ Sq, "Wise' : ER I NR Sesq | swiv Уъ “fБ****' : ፵ማiቐስ | ቐ፵ማ ›e8ꬃ | ¢wo as "yaye": প্রবাসী । কার্তিক ১৩৪৭ ।। ১ ২০ আগডুম বাগডুম ঘোড়াঘুম সাজে ; প্রবাসী। চৈত্র ১৩৪৭ । ৭১৭ ২১ “অভিশাপ ; अवांौ । आशा s७8१ । २ys ২৫ ‘অন্তঃশীল ; প্রবাসী । মাঘ ১৩৪৭ ৷৷ ৪২৭ ৫, ৬ ও ৭ -সংখ্যক কবিতার রচনা সম্পর্কে মৈত্ৰেয়ী দেবীর ‘মংপুতে রবীন্দ্রনাথ গ্রন্থ হইতে প্রাসঙ্গিক কিয়দংশ নিয়ে উদধূত হইল : পঁচিশে বৈশাখের দু'তিন দিন আগে একটা রবিবারে এখানে উৎসবের বন্দোবন্ত হল। সকাল বেলা দশটার সময় স্নান করে কালো জামা কালো রঙের জুতো পরে রবীন্দ্রনােথ] বাইরে এসে বসলেন। কাঠের বুদ্ধমূর্তির সামনে বসে একজন বৌদ্ধ বৃদ্ধ স্তোত্র পাঠ করল। উনি রবীন্দ্রনােথ]। ঈশোপনিষদ থেকে অনেকটা পড়লেন । সেই দিন দুপুর বেলা “জন্মদিন' বলে তিনটি কবিতা লিখেছিলেন, তার মধ্যে বৌদ্ধ-বুদ্ধের কথা ছিল । বিকেল বেলা দলে দলে সবাই আসতে লািগল- আমাদের পাহাড়ী দরিদ্র প্রতিবেশী, সানাই বাজতে লাগল, গেরুয়া রঙের জামার উপর মালচন্দনভূষিত আশ্চর্য স্বগীয় সেই সৌন্দর্য সবাই স্তন্ধ হয়ে দেখতে লাগল। ঠেলা-চেয়ারে করে বাড়ির পথ দিয়ে ধীরে ধীরে ঔকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, দলে দলে পাহাড়ীরা প্ৰণত হয়ে ফুল দিচ্ছিল। প্রত্যেকটি লোক শিশু বুদ্ধ সবাই কিছু নী কিছু স্কুল এনেছে। ওরা যে এমন করে ফুল দিতে জানে তা আগে কখনও মনে করি নি। তিববতীরা । পরাল ‘খদা গাছের সুতোয় বোন স্কার্য্য, যা ওরা লামাদের পরায় । ফুলে প্রায় আবৃত হয়ে গিয়েছিলেন । শঙ্খধ্বনির মধ্যে শিলাতলে এসে বসলেন, তিববতী আর ভুটানীরা শুরু করলে তাদের জংলী তাণ্ডব R5 —মংপুতে রবীন্দ্রনাথ, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ২৫৫-৫৬ ৮-সংখ্যক কবিতার প্রিয়মৃত্যুবিচ্ছেদের সংবাদের যে উল্লেখ, তাহ রবীন্দ্রনাথের পরম স্নেহভাজন ভ্রাতুষ্পপুত্র সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরলোকগমনের সংবাদ । কবিতাটি উপরে বর্ণিত উৎসব-দিবসের পরদিন বৈকালে রচিত । ‘মংপুতে রবীন্দ্রনাথ গ্ৰন্থ-লেখিকার সাক্ষ্য (পৃ ২৩৭-৩৮) অনুসারে ১১-সংখ্যক কবিতাটি ১৩৪৭ সালের বৈশাখ মাসে মংপুতে রচিত হইয়াছিল। ১৪-সংখ্যক কবিতাটি কালিম্পঙ হুইতে (২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪০) অমিয় চক্রবতীকে যে পত্রের সহিত রবীন্দ্রনাথ পাঠাইয়াছিলেন তাহার প্রাসঙ্গিক অংশ নিয়ে মুদ্রত হইল : কর্তব্যের সংসারের দিকে পিঠি ফিরিয়ে বসে আছি। রক্তে জোয়ার আসবে বলে মনে হচ্ছে যেন। শারদা পদার্পণ করেছেন পাহাড়ের শিখরে, পায়ের তলায় মেঘপুঞ্জ কেশর ফুলিয়ে অন্ধ