নিষ্ঠুর অক্ষরগুলোর দিকে তাকিয়ে মুখ লাল করে উঠতে হল ঘোমে । ঘরের এক কোণে বসে আমার অপমানের সাক্ষী কনি । দ্বিধা হল না পৃথিবী, অবিচলিত রইল চার দিকের নির্মম জগৎ । পরদিন সকালে উঠে দেখি, সেই কাগজখানা আমার টেবিলে শিবরামবাবুর ছবির কাগজ । এত বড়ো দুঃসাহসের গভীর রসের উৎস কোথায়, তার মূল্য কত, সেদিন বুঝতে পারে নি বোকা ছেলে । ভেবেছিলেম, আমার কাছে কনির এ শুধু স্পর্ধার বড়াই । प्रिCन् प्रिCन् वञ्ञ वCछ् আমাকে স্নেহ করতেন। কনির মা, তার জবাবে বঁটা বিয়ে উঠত। তার স্বামীর প্রতিবাদ । একদিন আমার চেহারা নিয়ে খোটা দিয়ে শিবরামবাবু বলছিলেন তার স্ত্রীকে, WSTAS KAN Csar“টুকটুকে আমের মতো ছেলে পচতে করে না দেরি, ভিতরে পোকার বাসা ।” আমার ”পরে ওঁর ভাব দেখে বাবা প্ৰায় বলতেন রোগে, “লক্ষ্মীছাড়া, কোন যাস ওদের বাড়ি ।” ধিৱকার হত মনে, বলতেম। উদাত কামড়ে, “যাব না। আর ককখনো ।” ܠ ܟ ܠ
পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৭১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।