পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিত্রাণ SSS) এ তো পরম আনন্দ । (প্রজাদের প্রতি) যাস কোথায় তোরা ! চেনাশোনা করে নে-না । বসন্ত । ভাবে বোধ হচ্ছে, তুমিই ধনঞ্জয় ঠাকুর, কেমন, ঠিক ঠাউরেছি। কি না ? ধনঞ্জয় । ধরা পড়েছি । রাত-কানা নাও তুমি । বসন্ত । তেমন মানুষ অন্ধকারেও চোখে পড়ে । ধনঞ্জয় । তুমিও তো অন্ধকারে ঢাকা পড়বার লোক নও, খুড়ে মহারাজ ! পাঠান । যাঃ চলে। ! সব ফেসে গেল ! ধনঞ্জয় । কী ফসল দাদা ! পাঠান। মহারাজের সঙ্গে ঠিক যে সময়টিতে একলা আলাপ জমিয়েছিলুম, তুমি এসে বাগড়া व् ि| ধনঞ্জয় । খা-সাহেব, তুমি জান না, বাগড়া দিয়েই আলাপ জমান যিনি বড়ো আলাপী । ब् আমার পথে পথেই পাথর ছড়ানো । তাই তো তোমার বাণী বাজে ঝরনা-ঝরানো । আমার বঁাশি তোমার হাতে ফুটোর পরে ফুটো তাতে, তাই শুনি সুর অমন মধুর 93rves Cofa ele se eroi আমার পালে বাধা লাগে, এমন করে গায়ে পড়ে 3-vosa ছাড়া পেলে একেবারে রথ কি তোমার চলতে পারে ? তোমার হাতে আমার ঘোড়া । छोटा-Pद्रा6न्म । বসন্ত । ধা-সাহেব, এই তো জমে গেল। আজ পথে বাধা পেয়েছিলুম বলেই তো । যিনি বাগড়া দেন। জয় হোক তার । ধনঞ্জয় । আজ বেরিয়েছ কোন ডাকে মহারাজ ? سه r বসন্ত । যশোরে চলেছিলুম । ঠাকুর, গ্রামে ডাকাত পড়েছে খবর পেয়ে লোকজনদের সব পাঠিয়ে দিয়েছি । তাই ধা-সাহেবকে নিয়ে এই রাস্তার মধ্যেই মজলিশ জমে গেল । ধনঞ্জয় । রাস্তার মাঝখানে হঠাৎ-মজলিশেই মজা মহারাজ । আমিও তোমার এ সভায় शठेi९-प्रद्धवाद्री । তুমি হঠাৎ হাওয়ায় ভেসে-আসা ধনতাই হঠাৎ-পাওয়ায় চমকে ওঠে মন । ছ। বেশ বেশ ঠাকুর। বা নিত্য জােট তা থাক পড়ে—এই হঠাতের টানেই তাে ধন