পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূত্য । রানী । जुडा । রানী । ভূত্য । bagi তুমি এলে নিশাস্তের শশাঙ্ক-সমান ভক্ত ভূত্য মোর । কী প্রার্থনা ? মোর স্থান সর্বশেষে, আমি তব সর্বাধিম দাস মহােত্তমে। একে একে পরিতৃপ্ত-আশা সেইক্ষণে আমি আসি নির্জন সভায়, একাকী আসীনা তব চরণতলের প্ৰভু বুলি ভিক্ষা মাগি শুধু সকলের t হাসিন্মুখ দেখে চলে যাব । আছে দেবী, আরো আছে— নানা কর্ম নানা পদ নিল তোর কাছে নানা জনে ; এক কৰ্ম কেহ চাহে নাই, ভূত্য-’পরে দয়া করে দেহে মোরে তাইআমি তব মালঞ্চেওর হব। মালাকার । মালাকার ? ক্ষুদ্র মালাকার । অবসর লব সব কাজে । যুদ্ধ-অস্ত্ৰ ধনুঃশর ফেলিনু ভূতলে, এ উষ্ণীষ রাজসাজ রাখিন চরণে তব— যত উচ্চকাজ সব ফিরে লও দেবী । তব দূত করি মোরে আর পাঠায়ো না, তব স্বণতরী দেশে দেশান্তরে লয়ে । জয়ধবজা। তব দিগ্বিজয়ে পাঠায়ো না মোরে । পরপারে। তব রাজ্য কমব্যিশাধনজনতভারে অসীমবিস্তৃত— কত নগরনগরী, বিপণিতে কত পণ্য — ওই দেখো দূরে দিগন্তেরে করিছে। দংশন, কলোচ্ছাস শ্বসিয়া উঠিছে শুন্যে করিবারে গ্রাস নক্ষত্রের নিত্যনীরবতা । বহু ভূত্য আছে হোথা, বহু সৈন্য তব ; জাগে নিত্য কতই প্রহরী । এ পারে নির্জন তীরে একাকী উঠেছে। উর্ধেব উচ্চ গিরিশিরে রঞ্জিত মেঘের মাঝে তুষার-ধবল তোমার প্রাসাদ সৌধ, অনিন্দ্যনিৰ্মল > Գ «շ