পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (নবম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষ সপ্তক ঘোড়ার খুরে উড়েছে ধুলো ধরণী যেন পিছু ডাকছে আঁচল দুলিয়ে। আকাশে সন্ধ্যার প্রথম তারা দূরে মাঠের সীমানায় দেখা যায় একটিমাত্রাব্যগ্ৰ বিরহী। আলো একটি কোন ঘরে নিদ্ৰাহীন প্ৰতীক্ষায় । যে ছিল ভাবীকালে আগে হতে মনের মধ্যে ফিরছিল তারি। আবছায়া, যেমন ভাবী আলোর আভাস আসে। ভোরের প্রথম কোকিল-ডাকা অন্ধকারে । তখন অনেকখানি সংসার ছিল অজানা, Bosses তাই অপরাপের রাঙা রঙটা মনের দিগন্ত রেখেছিল রাঙিয়ে ; VNPR VSSR এনেছিল। অঘটন-ঘটনার স্বল্প । তখন ভালোবাসার যে কল্পারাপ ছিল মনে তার সঙ্গে মহাকাব্যযুগের দুঃসাহসের আনন্দ ছিল মিলিত । এখন অনেক খবর পেয়েছি জগতের, মনে ঠাওরেছি সংসারের অনেকটাই মার্কামারা খবরের মালখানা । भन्द दूनों (थक অজানার স্বাদ গেছে মরে, অনুভবে পাইনে ভালোবাসায় সম্ভবের মধ্যে জানার মধ্যে অজানা, কথার মধ্যে রূপকথা । ভুলেছি প্রিয়ার মধ্যে আছে সেই নারী, যে থাকে সাত সমুদ্রের পারে, সেই নারী আছে বুঝি মায়ার ঘুমে, । যার জন্যে খুঁজতে হবে সোনার কাঠি । \:96: