পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৭৫

Գ Օ রবীন্দ্র-রচনাবলী একটি মহৎ চরিত্র হৃদয়ে আপনা হইতে আবির্ভূত হইলে কবি যেরূপ আবেগের সহিত তাহা বৰ্ণনা করেন, মেঘনাদবধ কাব্যে তাঁহাই নাই। এখনকার যুগের মনুষ্যচরিত্রের উচ্চ আদর্শ তাহার কল্পনায় উদিত হইলে তিনি তাহা আর-এক ছাদে লিখিতেন। তিনি হোমরের পশুবলগত আদর্শকেই চোখের সমুখে খাড়া রাখিয়াছেন ; হোেমর তাহার কাব্যারম্ভে যে সরস্বতীকে আহবান করিয়াছেন সেই আহবান সংগীত তাহার নিজ হৃদয়েরই সম্পত্তি, হোেমর তাহার বিষয়ের গুরুত্ব ও মহত্ত্ব অনুভব করিয়া যে সরস্বতীর সাহায্য প্রার্থনা করিয়াছিলেন তাহা তাহার নিজের হৃদয় হইতে উত্থিত হইয়াছিল। মাইকেল ভাবিলেন, মহাকাবা লিখিতে হইলে গোডায় সরস্বতীাৱ বৰ্ণনা করা আবশ্যক, কারণ হোমর তাহাই করিয়াছেন; আমনি সরস্বতীর বন্দনা শুরু করিলেন । মাইকেল জানেন অনেক মহাকাবো স্বৰ্গ-নরক-বৰ্ণনা আছে; আমনি জোৰ-জবৰ্দস্তি করিয়া কোনো প্রকারে কায়কেশে অতি সংকীর্ণ, অতি বস্তুগত অতি পার্থিব অতি বীভৎস এক স্বৰ্গ-নরক-বৰ্ণনার অবতারণা করিলেন। মাইকেল জানেন কোনো কোনো বিখ্যাত মহাকাবো পদে পদে স্তপাকার উপমার ছড়াছডি দেখা যায়; আমনি তিনি তাহার SBB BaaBBLB uBD DBBBS S uDuBDBS DuDuBS uuBB BDuBBuB S DBB BBB BDBB BBB BBB পরিশ্রম করা মানুষোর সাধ্যায়ত্ত তাহা তিনি করিয়াছেন : একবার বাল্মীকির ভাষা পডিয়া দেখো দেখি, বুঝিতে পরিবে মহাকবির ভাষা কিরূপ হওয়া উচিত হৃদয়ের সহজ ভাষা কাহাকে বলে ? যিনি পাচ জায়গা হইতে সংগ্ৰহ করিয়া অভিধান খুলিয়া, মহাকাবোৰ একটা কাঠামো প্ৰস্তুত কবিয়া মহাকাবা uBBSBD BDuqS BuBu S u0e uBuB DBDBeK u S DBuS SuBu DuD SeeeSuBuuS ueSuDB BBuB u BDBBBBS uB BBBD BBB BBBB BueuuBD DS0SS JBDDBB BBeSJS S SBBDB BDBD BBSBJJBLL S Aiqe SDJS S kDDBD S BBDD DBB BkLuBB uBuBuB ueueukeS0 keBueB S SBkBeee HuBuB KKBu HkHuBB uuBuB u ekukSkS DDBBD S BDBD DBB DuB ueueBuB DB SeueuS S BBBBB Bu u DS uBuBuB SEED SBiB BuBS BBuuu BDBDOS BDDDB లాగ মেঘনাদবােধর অঙ্গ প্ৰত্যঙ্গ লইয়া সমালোচনা BuBDu uqqS euuu DDBDBDD মল নহয় তাহঠান ByB0BB uBuBB DuBB uuuDuDuBuSuS BuBuSkeDBBuDu DBDB KLL uBB BBBuBuuD DBBDB BDBBB 2 : GSB BBBB SBuBkBeuBK SS DuBuSkLuO SJuBDB uDuuDS uDBDB SuuS S DuDuDBu SBLBB S SJDuBB BBBBBB0 BBBS uO u SJDuDBB BBS BSB Beuueu BuBBDBB uBBkuL ueBS SBDB CSDSBBDuBDBDBB uBuBB BBS fase : নীরব কবি ও অশিক্ষিত কবি একটা কথা উঠিয়াছে মানুষ মাত্ৰেই কবি ; যাহার মনে ভাব আছে, যে দুঃখে কাদে সুখে হাসে, সেই কবি ! কথাটা খুব নতনতর। সচরাচর লোকে কবি বলিতে এমন বুঝে না। সচরাচর লোকে যাহা বলে তাহার বিপরীত একটা কথা শুনিলে অনেক সময় আমাদিগের ভাবি ভালো লাগিয়া যায়। যাহার মনোবৃত্তি আছে সেই কবি, এ কথাটা এখনকার যুবকদের মধ্যে অনেকেরই মুখে শুনা যায়। কবি শব্দের ঐরূপ অতিবিস্তত অৰ্থ এখন একটা ফাসান হইয়াছে বলিলে অধিক বলা হয় না। এমন-কি নীরব-কবি বলিয়া একটি কথা বাহির হইয়া গিয়াছে ও সে কথা দিনে দিনে খুব চলিত হইয়া আসিতেছে। এত দূর পর্যন্ত চলিত হইয়াছে যে, আজ যদি আমি এমন একটা পুরাতন কথা বলি যে, নীরব কবি বলিয়া একটা কোনো পদার্থই নাই তাহা হইলে আমার কথাটাই লোকের নূতন বলিয়া ঠেকে। আমি বলি কি, যে নীরব সেই কবি নয় ! দূৰ্ভাগ্যক্রমে, আমার যা মাত অধিকাংশ লোকেরই আন্তরিক তাহাই মত।