পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৩০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ ফাল্গুন ১৩২২ বলাকা অপরিচিতের এই চিরপরিচয় এতই সহজে নিত্য ভরিয়াছে গভীর হৃদয় সে-কথা বলিতে পারি। এমন সরল বাণী আমি নাহি জানি । শূন্য প্রান্তরের গান বাজে ওই একা ছায়াবটে ; নদীর এপারে ঢালুতটে চাষী করিতেছে চাষ ; ওপারের জনশূন্য তৃণশূন্য বালুতীরতলে । চলে কি না চলে ক্লান্তস্রোত শীর্ণ নদী, নিমেষ-নিহত VON-VES? NNQNK YNGVO পথখানি বাকা বহুশত বরষের পদচিহ্ন-আঁকা । চলেছে মাঠের ধারে, ফসল-খেতের যেন মিতা, নদীসাথে কুটিরের বহে কুটুম্বিতা । ফায়ুনের এ-আলোয় এই গ্রাম, ওই শূন্য মাঠ, ওই খেয়াঘাট, ওই নীল নদীরেখা, ওই দূর বালুকার কোলে নিভৃত জলের ধারে চখাচকি কাকলি-কল্লোলে যেখানে বসায় মেলা- এই সব ছবি কতদিন দেখিয়াছে কবি । শুধু এই চেয়ে দেখা, এই পথ বেয়ে চলে যাওয়া, এই আলো, এই হাওয়া, এইমত অস্ফুটধ্বনির গুঞ্জরণ, 6ख्छ6म-यास्3झा 6ाद श्0उ5 অকস্মাৎ নদীস্রোতে ছায়ার নিঃশব্দ সঞ্চারণ, যে আনন্দ-বেদনায় এ জীবন বারে বারে করেছে। উদাস। হৃদয় খুজিছে আজি তাহারি প্রকাশ। 8 SR তোমারে কি বারবার করেছিনু অপমান। ঘুম ভাঙাইলে বলে মেরেছিনু ঢেলা। ” বাতায়ন হতে, . পরীক্ষণে কোথা তুমি লুকাইলে জনতার স্রোতে । · ܠ ܬܔ