পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় WGA মহাভারত। মনুসংহিতা মারিতে মারিতে কহিবে মিষ্ট। পৃ. ১১২। সাহিত্য-প্রসঙ্গে, বঙ্গদর্শন, বৈশাখ ১৩০৮ সুখ বা হােক দুঃখ বা হােক। পৃ. ১১২। চিঠিপত্র ১৩। মহাভারতের সুখং বা যদি বা দুঃখং শ্লোকটি রবীন্দ্রনাথ চিঠিপত্রে প্রায়ই ব্যবহার করিয়াছেন দেখা যায়। দ্র। চিঠিপত্র ১/১৬, ৪/৩৪, ৭/৩, ৮/১১৫ এবং ছিন্নপত্রাবলী ২১৫৷৷ গাভী দুহিলেই দুগ্ধ পাই তো সদ্যই। পৃ. ১১৩। বিধুশেখর শাস্ত্রীর অনুরোধক্রমে অনুদিত। ‘ধর্মস্তম্ভ' নামে পুভিকায় (১৩৪৬) প্রথম প্রকাশিত। বিশ্বভারতী পত্রিকা বৈশাখ-আষাঢ় ১৩৬০ সংখ্যায় ‘ধর্মলিপি” নামে পুনমুদ্রিত। কালিদাস কুমারসম্ভব। মদনদহন। পৃ. ১১৭-১২০। “জীবনস্মৃতি” গ্রন্থের ‘ঘরের পড়া’ অধ্যায় দ্রষ্টব্য। আনন্দচন্দ্ৰ বেদান্তবাগীশের পুত্র জ্ঞানচন্দ্ৰ ভট্টাচাৰ্য গৃহশিক্ষকরূপে যখন রবীন্দ্রনাথকে 'বাংলায় অর্থ করিয়া কুমারসম্ভব” পড়াইতে আরম্ভ করেন, তাহার ফলে এই কাব্যের তিনটি সর্গ আগাগোড়া রবীন্দ্রনাথের মুখস্থ হইয়া যায়। এরই পরিণতিতে রবীন্দ্রনাথ বাল্যকালে ‘কুমারসম্ভব” কাব্যের আংশিক অনুবাদ করেন। এই প্রসঙ্গে দ্রষ্টব্য, প্ৰবোধচন্দ্ৰ সেন-লিখিত ‘রবীন্দ্রনাথের বাল্যরচনা’, বিশ্বভারতী পত্রিকা, বৈশাখ ১৩৫০ ৷৷ সংকলিত পাঠ সম্পর্কে বলা প্রয়োজন, মালতী পুঁথি হইতে ইহা সংকলিত। অন্যের-কৃত যোগ-বিয়োগ গ্রহণ করা হয় নাই, রবীন্দ্রনাথ নিজে যাহা বৰ্জন করিয়াছেন বলিয়া মনে হয়, সেইগুলি গৃহীত হয় নাই। জীৰ্ণতার কারণে অনেক জায়গায় পাঠোদ্ধার সম্ভব হয় নাই, কোনো কোনো জায়গায় [ ] বন্ধনীযোগে অনুমিত পাঠ দেওয়া হইয়াছে। উত্তর দিগন্তব্যাপী। পৃ. ১২০। ‘ছন্দ” গ্রন্থের ছন্দের মাত্ৰা’ প্ৰবন্ধ হইতে গৃহীত। রঘুবংশ। বাক্য আর অর্থ। পৃ. ১২১। প্রথম সর্গের ১-১০ শ্লোকের অনুবাদ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর -সংকলিত নবরত্নমালা’ (১৩১৪) গ্রন্থে বিনা স্বাক্ষরে প্রকাশিত হয়। পৃ. ১২৪, ১২৫। মনেও আনি নি তব অপ্রিয় কীভু’ হইতে ও মুখে অলক দোলে যে, "শর্বরী পুন ফিরে পায় শশধরে’ এবং সমৗসুখদুখ তব সঙ্গিনীজনী হইতে ‘তোমা বিনা আজ রাজসম্পদ ধনে- রবীন্দ্রনাথ-সম্পাদিত ১৩১২ পৌষ সংখ্যা বঙ্গদর্শনে রঘুবংশ অষ্টম সর্গের ৫২-৫৬, ৬৫৬৭ ও ৬৯-সংখ্যক শ্লোকের এই অনুবাদ ‘অজবিলাপ’ নামে প্রকাশিত হয়। স্বাক্ষরহীন এই রচনা রবীন্দ্রনাথের হওয়াই স্বাভাবিক। শ্ৰীজগদীশ ভট্টাচার্যের প্রবন্ধ নব-রত্নমালায় রবীন্দ্রনাথের কবিতায় (প্রবাসী, ভাদ্র ১৩৪৫। গ্রন্থাকারে ‘রবীন্দ্ৰ-সন্নিধ্যে” ১৩৯৮) এগুলি রবীন্দ্ররচনারূপে নির্দিষ্ট করা হইয়াছে। বহু অপরাধে তবুও আমার পর। শয়ন রচিত হত পল্লবে নব। এ মেখলা তব প্রথম রহঃসখী। রঘুবংশ অষ্টম সর্গের ৪৮,৫৭, ৫৮ –সংখ্যক শ্লোকের এই অনুবাদ শ্ৰীজগদীশ ভট্টাচার্য -সম্পাদিত বৈজয়ন্তী’ পত্রিকার ১৩৪৬ অগ্রহায়ণ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়, পূর্বোল্লিখিত অনুবাদগুলিও ७देनान शूनभूविड श्म। A , . ৫৫-সংখ্যক শ্লোকের দ্বিতীয় রূপান্তর অলক তোমার কিছু পাণ্ডুলিপি হইতে গৃহীত। »vus R