পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ど《?br রবীন্দ্র-রচনাবলী মেঘদূত । পৃ. ১২৬। প্রথম অনুবাদ, যক্ষ সে কোনো জনা', ছন্দ গ্রন্থের "ছন্দের মাত্ৰা’ প্ৰবন্ধ হইতে গৃহীত। প্রথম শ্লোকের আর যে-দুইটি অনুবাদ প্রকাশিত হইল, তার প্রথমটি, ‘অভাগা যক্ষ যাবে’ (পৃ ১২৬), উদয়ন পত্রিকায় ১৩৪০ জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় প্রকাশিত। দ্রষ্টব্য, রবীন্দ্র-রচনাবলী, একবিংশ খণ্ড (সুলভ সংস্করণ একাদশ খণ্ড)। পৃ. ১২৭ ‘কোনাে এক যক্ষ সে’। বিশ্বভারতী পত্রিকা, শ্রাবণ-আশ্বিন, ১৩৬৯ -সংখ্যায় প্রকাশিত ‘ছন্দ-কণিকায় ও ছন্দ গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণে (১৯৬২) মুদ্রিত। অভিজ্ঞানশকুন্তল। পৃ. ১২৭ থেকে ১৩১। ১-১০ সংখ্যক অনুবাদ প্রসঙ্গে জ্ঞাতব্য এই— ১, ৩, ৫, ৭, ৮, ১০-সংখ্যক “প্রাচীন সাহিত্য' গ্রন্থের ‘শকুন্তলা’ প্ৰবন্ধ হইতে গৃহীত। ২ ও ৯ -সংখ্যক কবিতার অনুবাদ বৈজয়ন্তী’ পত্রিকার ১৩৪৬ পৌষ সংখ্যা হইতে গৃহীত ! শ্লোক গুলি নবরত্নমালাতেও আছে। ২-সংখ্যক অনুবাদের আর-একটি রূপ ‘কমল শেয়াল-মাখা” নবরত্নমালায় প্রকাশিত । ৪-সংখ্যক অনুবাদ শরীর সে ধীরে ধীরে যাইতেছে আগে” (পৃ. ১২৯), ভারতী পত্রিকায় ১২৮৪ মাঘ -সংখ্যায় সম্পাদকের বৈঠক’ বিভাগে ‘বিচ্ছেদ’ নামে প্রকাশিত। সজনীকান্ত দাস এই অনুবাদটি রবীন্দ্রনাথের বলিয়া চিহ্নিত করেন। দ্রষ্টব্য, রবীন্দ্র-রচনাপঞ্জী’, শনিবারের চিঠি, অগ্রহায়ণ ১৩৪৬। মালতী পুথিতে এই অনুবাদ পাওয়া গিয়াছে। ৬-সংখ্যক অনুবাদ, মাঝে মাঝে পদ্মবনে’ পৃ. ১৩০, মানসী, প্রথম বর্ষ প্রথম সংখ্যায় (ফালুন ১৩১৫) প্রকাশিত হয়। প্রসঙ্গক্রমে এখানে উল্লেখ করা যায়, অভিজ্ঞানশকুন্তলা সম্বন্ধে গোটের উক্তির ভাবানুবাদ রবীন্দ্রনাথ “শকুন্তলা’ প্রবন্ধে করেন এবং এক সময় গ্যেটের উক্তির ইস্টউইক-কৃত ইংরেজি রূপের কাব্যরূপও তিনি করেছিলেন। নবরত্নমালা’ গ্রন্থে এই অনুবাদ “(রা:)” স্বাক্ষরে মুদ্রিত— ‘নব বৎসরের কুঁড়ি- তারি এক পাতে...’ ইত্যাদি চারটি ছত্রে। মালবিকাগ্নিমিত্র। নেপথ্যপরিগত প্রিয়া সে। পৃ. ১৩১। রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত পাণ্ডুলিপি হইতে 2ाट ! কী জানি মিলিতে পারে মম সমতুল। পৃ. ১৩২। পাণ্ডুলিপি হইতে প্রাপ্ত। দ্রষ্টব্য, কানাই সামন্ত, BBBkDS uDSK DJJSDDBS DBDSDEBDYSSBBESK DDDS LDB DDB gg অনুবাদ মুদ্রিত আছে : ‘কী জানি জন্মিতে পারে মম সমতুল-/অসীম সময় আছে, বসুধা বিপুল ।" । অর্থ পরে বাক্য সরে। পৃ. ১৩২। নবরত্নমালায় বিনা স্বাক্ষরে প্রকাশিত। ' কিছুই করে না, শুধু /সখ্য দিয়ে হরে দুঃখগ্লানি। পৃ. ১৩২। বৈজয়ন্তী পত্রিকায় ১৩৪৬ পৌষ -अ१२f: প্রকাশিত। ভট্টনারায়ণ-বররুচি প্রমুখ কবিগণ ১ : প্রথম শ্লোক ও শেষ দুটি শ্লোক (৩৩, ৩৪-সংখ্যক) ছাড়া সমস্তই ‘শ্ৰীড়াজার যোহনহেবর-লিন কর্তৃক সমাহাত” “কাব্যসংগ্রহঃ' এবং পরবর্তীকালের সুভাষিতরত্নভাণ্ডাগারম’ এই আধারগ্রন্থে