পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় ՖԳՀ ৪। বাউল-গান প্রবাসী । 753 S. එව8 ৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীতশিক্ষা প্রবাসী य3० ९८७(: ৬ শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ংগীতের স্থান প্রবাসী कापून् >88२ ৭। কথা ও সুর frist Elect 88 ৮ অভিভাষণ ১ নব্য ভারত জ্যৈষ্ঠ ১৩২৯ eሪ}ፏ፬ \C আশ্বিন ১৩৩১\!!❖ ܔ ৩ আনন্দবাজার পত্রিকা ১২ পৌষ ১৩৪১ ৪ আনন্দবাজার পত্রিকা ১৭ আষাঢ় ১৩৪৭ ৯ আলাপ-আলোচনা ১ বঙ্গবাণী জ্যৈষ্ঠ ১৩৩২ २ द ग्रन्दी ČSaờ » OOR ৩ প্রবাসী কার্তিক ১৩৩৪ ৪ বিচিত্রা * r * ১০। পুরাতন প্রসঙ্গ মানসী ও মৰ্ম্মবাণী ১ ভারতী ১২৮৮ জ্যৈষ্ঠতে প্রকাশিত ‘সংগীত ও ভাব” এবং ভারতী ১২৮৮ আষাঢ়ে প্রকাশিত সংগীতের উৎপত্তি ও উপযোগিতা' প্ৰবন্ধ দুটিকে পত্রিকার পৃষ্ঠায় সংযোজন পরিবর্ধন পরিবর্জন করিয়া পরিণত বয়সে রবীন্দ্রনাথ যে নূতন রূপ দেন। সেই রূপটি এখানে মুদ্রিত হইল । দ্রষ্টব্য রবীন্দ্ৰভবন সংগ্রহভুক্ত M২. 430 ! ইতিপূর্বে দেশ পত্রিকার ১৯৮০ জানুয়ারি ২৬ সংখ্যায় ‘রবীন্দ্রনাথের প্রথম পাবলিক ভাষণ' শিরোনামায় চিত্তরঞ্জন দেব-লিখিত একটি প্রবন্ধের অংশ রূপে ছাপা হইয়াছিল। মূল দুটি প্রবন্ধ রবীন্দ্র রচনাবলীর পরবর্তী উনত্রিংশ খণ্ডে (পৃ ৩৭৫-৩৮৭) এবং সুলভ সংস্করণ সপ্তদশ খণ্ডে মুদ্রিত হইয়াছে (পৃ ২৮৫-৩০৪)। দ্রষ্টব্য সংগীতচিন্তা (বৈশাখ ১৩৯২) পৃষ্ঠা ২৬৫-৮২ ৷৷ ২ “মুখ্যত এই লেখাটি সঙ্গীত-সম্বন্ধীয়। তালের আলোচনা-কালে আপনা থেকে এর শেষ দিকে ছন্দের কথা এসে পড়েছে। সে কারণেই একে ‘ছন্দ’ গ্রন্থে গ্রহণ করা গেল”- এই সূচনাসহ সংগীতের মুক্তি' প্ৰবন্ধটি সম্পূর্ণই ছন্দ গ্রন্থের প্রথম সংস্করণে (১৩৪৩ আষাঢ়) মুদ্রিত হয়। রবীন্দ্ৰ-রচনাবলীর অন্তর্গত ছন্দ গ্রন্থে ও ছন্দের দ্বিতীয় সংস্করণে (১৩৬৯) এর প্রাসঙ্গিক অংশ সংগীত ও ছন্দ' নামে সংকলিত । ছন্দ গ্রন্থের প্রথম সংস্করণে সংকলন-কালে এই প্রবন্ধের সাধুভাষাকে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত করা হইয়াছিল। এখানে সবুজ পত্র-তে মুদ্রিত পাঠ অনুসৃত হইল। " কালিদাস নাগের ডায়ারি হইতে জানা যায়, রবীন্দ্ৰনাথ প্ৰবন্ধটি প্রথমে ১৩২৪ ভাদ্র। ২০ (১৯১৭ সেপ্টেম্বর ৫) বিচিত্রা ক্লাবে ও পরে ২২ ভাদ্র (৭ সেপ্টেম্বর) প্রতিভা দেবী -প্রতিষ্ঠিত সংগীত সংঘের উদ্যোগে রামমোহন লাইব্রেরি হলে পাঠ করেন, সভাপতিত করেন আশুতোষ চৌধুরী- গানোর নমুনাগুলি রবীন্দ্রনাথ নিজেই গাহিয়া শোনান। ১৯১৭-র ৭ ডিসেম্বর তারিখে কলিকাতার প্রেসিডেন্সি রঙ্গমঞ্চে মতিলাল ঘোষের সভাপতিতে সংগীত-পরিষদের পক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় কৃষ্ণচন্দ্র ঘোষ বেদান্তচিন্তামণি এক প্ৰবন্ধ পাঠ করিয়া ‘সংগীতের মুক্তি’ প্রবন্ধের প্রতিপাদ্য বিষয়ের প্রতিবাদ করেন। এই প্ৰবন্ধ হিন্দু সঙ্গীতের স্বাতন্ত্রা ও সংযম এবং পূজ্যপাদ কবি স্যার শ্ৰী:রবীন্দ্রনাথ’ নামে পৌষ, মাঘ ও ফাল্গুন ১৩২৪