পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ. Ο Ο রবীন্দ্র-রচনাবলী অলঙঘ্য সাগর লঙ্ঘি, উতরিনু যাবে লঙ্কাপুরে, ভয়ংকরী হেরিনু ভীমারে, প্রচণ্ড খর্পর খণ্ডা হাতে মুণ্ডমালী। ानद ननैि शङ भन्माझदैत्री उआि রাবণের প্রণয়িনী, দেখিানু, তা সবে। রক্ষঃ-কুল-বালা-দলে, রক্ষঃকুল-বধূ । (শশিকলা সমরূপে) ঘোর নিশাকালে, দেখিানু, সকলে এক ফিরি ঘরে ঘরে। । দেখিানু, অশোক বনে (হায় শোকাকুলা) রঘুকুল কমলেরে,- কিন্তু নাহি হেরি এ হেন রূপ-মাধুরী কভু এ ভুবনে। ভয়ংকরী ভীমা প্রচণ্ড খর্পর খণ্ডা হাতে মুণ্ডমালী এবং রক্ষঃকুলবােলাদল শশিকলাসমরূপে, অশোক বনে শোকাকুল রঘুকুলকমল, পাশাপাশি বসিতে পারে না। কবির যদি প্রমীলাকে ভয়ংকরী করিবার অভিপ্ৰায় ছিল, তবে শশিকলাসম বৃপবতী রক্ষঃকুলবালা এবং রঘুকুলকমলকে ত্যাগ করিলেই ভালো হইত। কিংবা যদি তাঁহাকে বুপমাধুরী-সম্পন্না করিবার ইচ্ছা ছিল। তবে খর্পর খণ্ড হস্তে মুণ্ডমালীকে পরিত্যাগ করাই উচিত ছিল। প্রমীলা রামের নিকট নৃমুণ্ডমালিনী-আকৃতি নৃমুণ্ডমালিনীকে দূতী স্বৰূপে প্রেরণ করিলেন, চমকে গৃহস্থ যথা ঘোর নিশাকালে হেরি অগ্নিশিখা ঘরে! হাসিলা ভামিনী মনে মনে। এক দৃষ্টে চাহে বীর যত দড়ে রড়ে জড় সবে হয়ে স্থানে স্থানে। বাজিল নূপুর পায়ে কাঞ্চি কটিদেশে। জরজরি সর্ব জনে কটাক্ষের শরে তীক্ষ্ণতর। f আমরা ভয়ে জড়সড় হইব, না কটাক্ষে জর-জর হইব। এই এক সমস্যায় পড়িলাম। নব মাতঙ্গিনী গতি চলিলা রঙ্গিণী, কুমুদিনী সখী, ঝরেন বিমল সলিলে, কিংবা উষা অংশময়ী গিরিশৃঙ্গ মাঝে। নৃমুণ্ডমালিনী আকৃতি উগ্ৰচণ্ডাধনীও বিমল কৌমুদী ও অংশুময়ী উদ্যা হইয়া দাঁড়াইল! এবং এই অংশুময়ী উষা ও বিমল কৌমুদীকেই দেখিয়া প্ৰফুল্প না হইয়া রামের বীর সকল দড়ে রড়ে छ(gान(gा श्शा शिशांछिल। হেন কালে হনু সহ উত্তরিলা দূতী শিবিরে। প্ৰণমি বামা কৃতাঞ্জলি পুটে, (ছত্রিশ রাগিণী যেন মিলি এক তানে) - কহিলাউগ্ৰচণ্ডাধনী কথা কহিলে ছত্রিশ রাগিণী বাজে, মন্দ নহে! टेखब्रिला खैीभां-ली; वैील শ্ৰেষ্ঠ তুমি,