পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৭৮

SG 8 কহিতেছেন, বড়ো বাড়াবাড়ি হইয়াছে; ইন্দ্রের ভীরুতা কিছু অতিরিক্ত হইয়াছে। এইবার সকলে কহিবেন যে, পুরাণে ইন্দ্ৰকে বড়ো সাহসী করে নাই, এক-একটি দৈত্য আসে, আর ইন্দ্র পাতালে পলায়ন করেন ও একবার ব্ৰহ্মা একবার মহাদেবকে সাধাসাধি করিয়া বেড়ান। তবে মাইকেলের কী অপরাধ ? কিন্তু এ আপত্তি কোনো কর্যেরই নহে। মেঘনাদবধের যদি প্ৰথম হইতে শেষ পর্যন্ত পুরাণের কথা যথাযথারূপে রক্ষিত হইত, তবে তঁহাদের কথা আমরা স্বীকার করিতাম। কত স্থানে তিনি অকারণে পুরাণ লঙ্ঘন করিয়াছেন, রাবণের মাতুল কালনেমীকে তিনি ইন্দ্ৰজিতের শ্বশুর করিলেন, প্রমীলার দ্বারা রামের নিকট তিনি মল্লযুদ্ধের প্রস্তাব করিয়া পাঠাইলেন, বীর চূড়ামণি রাবণকে কাপুরুষ বানাইলেন; আর যেখানে পুরাণকে মার্জিত করিবার সর্বাপেক্ষা প্রয়ােজন ছিল, সেখানেই পুরাণের অনুসরণ করিয়া গিয়াছেন বলিয়া আমরা তাহাকে মার্জনা शक्षेी-झष्मादर्की ইন্দ্ৰজিৎ হিত হইয়াছেন। লক্ষ্মী ইন্দ্ৰালয়ে উপস্থিত হইবামাত্র ইন্দ্ৰ আহ্বাদে উৎফুল্প হইয়া জননি; নিঃশঙ্ক দাস তোমার প্রসাদে।-- গত জীব রণে আজি দুরন্ত রাবণি! ভুঞ্জিব স্বর্গের সুখ নিরাপদ এবে। করিতে পারি না। ইন্দ্রের পর দুর্গার অবতারণা করা হইয়াছে। ইন্দ্ৰজিতের বধোপায় অবধারিত করিবার জন্য ইন্দ্ৰ দুৰ্গার নিকট উপস্থিত হইলেন। ইন্দ্রের অনুরোধে পার্বতী শিবের নিকট গমনোদ্যত হইলেন। রতিকে আহ্বান করিতেই রতি উপস্থিত হইলেন, এবং রতির পরামর্শে মোহিনী মূর্তি ধরিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। দুৰ্গা মদনকে আহবান করিলেন ও কহিলেন, “বাছা’ কহিলেন হে মন্মথ, যাব আমি যথা যোগিপতি যোগে মগ্ন এবে, বাছা; চলো ত্বরা করি। কেমনে মন্দির হতে, নগেন্দ্ৰনন্দিনি, বাহিরিবা, কহাে দাসে, এ মোহিনী বেশে, মুহুর্তে মাতিবে, মাতঃ, জগত হেরিলে, ও বৃপ মাধুরী সত্য কহিনু তোমারে। হিতে বিপরীত, দেবী, সত্বরে ঘটিবে। সুরাসুর-বৃন্দ যবে মথি জলনাথে, লভিলা অমৃত, দুষ্ট দিতিসূত যত বিবাদিল দেব সহ সুধা-মধু হেতু। মোহিনী মুরতি ধরি আইলা শ্ৰীপতি। ছদ্মবেশী হৃষিকেশে ত্ৰিভুবন হেরি। হারাইলা জ্ঞান সবে এ দাসের শরে! অধর-অমৃত-আশে ভূলিলা অমৃত qव 0ङठ; नाव् नवद्भिः द्वा, হেরি পৃষ্ঠদেশে রেণী, মন্দর আপনি অচল হইল হেরি উচ্চ কুচ যুগে! স্মরিলে সে কথা, সতি, হাসি আসে মুখে, अक्श्वों अश्वgद्ध डोम 6उ (भांख्i यनेि