পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r . " مراجع ལ་ , , A -هم-" . . . ' ' - : ...'. ... ', বলিতে লাগিলে। অবশেষে, আমায় দৃঢ়প্ৰতিজ্ঞ স্থির করিয়া, তুমি, স্মৃতিহীন বদনে, “তুই, ... f y, m بہ'۔ পড়িয়া আমরা সন্তোষলাভ করিতে পারিলাম না।-- প্ৰভু মহেন্দ্রনাথবাবুকে কৌশলে আপনার সহিত বিবাহবন্ধনে বাঁধিবার জন্য বাগানের মালীর বিধবা কন্যা যে এমনতর আজগবি ফন্দি খাটায় সে আমাদের কাছে নিতান্ত সৃষ্টিছাড়া ঠেকিয়াছে। ' .. . . ra জ্যৈষ্ঠ ১২৯৯ - সাহিত্য। জ্যৈষ্ঠ। [১২৯৯] ‘লয়’। এই প্ৰবন্ধ সম্বন্ধে আমাদের যাহা বক্তব্য পূর্ব পত্রিকাতেই বলিয়াছি। ‘প্রাইভেট টিউটার’।- পত্রের উত্তর-প্রত্যুত্তর অবলম্বন করিয়া একটি ছোটাে গল্প। গল্পের উপসংহারটি দেখিয়া সন্তুষ্ট হইয়াছি। আমাদের বরাবর ভয় ছিল পাছে সবশেষে, হয় একটা-দুটা আত্মহত্যা, নয়ী সমাজ-বিদ্রোহ, নয়। কোনো রকমের একটা উৎকট কবিত্ব আসিয়া পড়ে। কিন্তু তাহা দূরে যাউক, লেখক এমতভাবে শেষ করিয়াছেন যে, নায়ক-নায়িকার প্রেমবৃত্তান্তটা অমূলক কি সমূলক পাঠকদের ধাঁধা লাগিয়া যায়। বিজয় তাহার শেষ পত্রে যে ভাবটুকু ব্যক্ত করিয়াছেন সাধারণত নব্য বঙ্গযুবকের পক্ষে তাঁহাই স্বাভাবিক- একদিকে হৃদয়ের টান, আর-এক দিকে উদরের টান, শেষোক্ত অঙ্গটির আকর্ষণশক্তিই কিঞ্চিৎ প্রবলতর- একটুখানি উপন্যাসের ধরনে প্ৰেমচৰ্চা করিবার দিকেও মন যায়, অথচ সেটা এত প্ৰকৃত এবং দৃঢ় নয় যে তাহার জন্য খুব বেশিমাত্রায় একটা বিপ্লব বাধাইতে পারে। ওটা একটা শাখ মাত্র, কিন্তু শামলা বাঁধিয়া আপিসে যাওয়া বাঙালির পক্ষে নিতান্ত শখের নহে, ওইটেই জীবনের সর্বপ্রধান ঘটনা। বিজয়ের মনের ভাবটা মোটের উপরে একটু মিশ্ৰিত গোছের, না-এদিক না-ওদিক, বিশেষ কোনো রকমের নয়, যেমন সচরাচর হইয়া থাকে; অথচ এখনো তাহার মনে মনে একটু বিশ্বাস আছে সে কেবলমাত্র তুলা-হাটের কেরানি নহে, সে উপন্যাসের নায়ক- কিন্তু সেটা ভুল বিশ্বাস। বৈদিক সোম। ৩য় প্রস্তাব’ :- বেদে সোম অর্থে যে ঈশ্বরপ্রেম বুঝাইত লেখক মহাশয় তাহার আরও দুই-একটি BBDBDS DBB SDBBLL SSSuSuSSuSuS : ‘কাশ্মীরের বর্তমান অবস্থা’। লেখাটি উৎকৃষ্ট হইয়াছে। বাংলায় এরূপ প্ৰবন্ধ প্রায় অত্যুক্তি এবং শূন্য হাহুতাশে পরিপূর্ণ থাকে- তাহার প্রধান কারণ, খাটি খবর আমরা পাই না, খাঁটি খবর আমরা চাইও না- মনে করি, খুব অলংকার দিয়া কেবল কতকগুলা ফাক আবেগ প্রকাশ করিলে খুব উচ্চ অঙ্গের লেখা হয়। কোনো একটা আনুপূর্বক বৃত্তান্ত বেশ পরিষ্কার সহজভাবে আনিয়া তাহাকে খুব খানিকটা আস্ফালন বা অশ্রুপাত না করাইলে আমাদের কিছুতেই মনঃপূত হয় না। আমরা যে ভারি সহৃদয় কেবল এইটে প্রমাণ করিবার জন্যই যেন আমরা নানা ছুতো অন্বেষণ করিতেছি; সেইজন্য আসল কথাটা ভালো করিয়া বলিবার সুযোগ হয় না, মনে হয়