পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৮১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী গেছে- তাহার ইতিহাসটি এইরূপ : ২৬ নভেম্বর ১৮৯৬ স্যায় বার্ডউড-লিখিত "To the Temple's Rf6 36a Bombay Gazette-A RIFFINS TRI RTIR GESG Ger. Ges. স্কুল অব আর্টের তৎকালীন অধ্যক্ষ Edwin Greenwood রচনাটির কোনো-কোনো ত্রুটি দেখাইয়া উক্ত পত্রিকায় ৫ ডিসেম্বর একটি পত্র প্রকাশ করেন। প্রত্যুত্তরে বার্ডউডের পত্ৰ মুদ্রিত হয় পত্রিকাটির ৭ জানুয়ারি ১৮৯৭-সংখ্যায়। রবীন্দ্রনাথ কোনো অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান লেখকের যে তীব্র সমালোচনার উল্লেখ করিয়াছেন, তাহা 'An Art Critic Astray' নামে rSLB DBB LHHLHrD LLCCL LLLLLLLE TBB BBB BBBSBBB DDD S LLLS Chisholm l ধর্ম/দৰ্শন ১. সাকার ও নিরাকার উপাসনা ভারতী, শ্রাবণ ১২৯২ ২. নববর্ষ উপলক্ষে গাজিপুরে ব্রহ্মোপাসনা । তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা, জ্যৈষ্ঠ ১৮১০ (উদবোধন) ris : SSSG ৩. ধর্ম ও ধর্মনীতির অভিব্যক্তি (Evolution) রবীন্দ্রবীক্ষা ১, শ্রাবণ ১৩৮৩ ibar : Y. Saak6 ৪. চন্দ্ৰনাথবাবুর স্বরচিত লয়তত্ত্ব সাধনা, আষাঢ় ১২৯৯ ৫. নব্য লয়তত্ত্ব সাহিত্য, ভাদ্র ১২৯৯ ৬. সুখ না। দুঃখ’ / উক্ত প্ৰবন্ধ সম্বন্ধে বক্তব্য *rt, N S Sas ৭. বেদান্তের বিদেশীয় ব্যাখ্যা •नाथन्मा, ख्ध S७००> ৮. রামমোহন রায় ভারতী, কার্তিক ১৩০৩ ১. ১০ শ্রাবণ ১২৯২ তারিখের সঞ্জীবনী’ পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় : “১১ শ্রাবণ রবিবার অপরাহু ৫ ॥cটার সময়ে আদি ব্রাহ্মা-সমাজে শ্ৰীযুক্ত বাবু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাকার ও নিরাকার উপাসনা" বিষয়ে বক্তৃতা করিবেন।” এইটিই সেই প্ৰবন্ধ। ইহা ভাদ্র সংখ্যা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকাতেও (পৃ. ৯৪-১০২) সম্পাদক দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি ব্যাখ্যাত্মক টীকা-সহ পুনর্মুদ্রিত হয়। ১৯তম অনুচ্ছেদে কিন্তু আমার সম্বন্ধে তাহা তাহাই সেই সম্বন্ধ “কাগজের যেমন ও পিটু বাদে শুদ্ধ কেবল এ-পিটু-মাত্র অবশিষ্ট থাকিতে পারে নাসেইরাপ কোন সত্তারই গুণ-বাদে শুদ্ধ কেবল বস্তু-মাত্র অবশিষ্ট থাকিতে পারে না। শান্ত্রি এবং আত্মপ্রত্যয় দুইই এই সত্যটি প্রতিপাদন করিতেছে যে, চিৎ এবং আনন্দ এই দুই আধ্যাত্মিক গুণ এবং তাহার আধার-ভূত বস্তু সৎ। তিন ধরিয়া ‘সচ্চিদানন্দ ব্ৰহ্ম।” এই এক সত্য আত্মাতে প্ৰতীয়মান হয়। সং” প্ৰবন্ধটি সেই সময়ে যথেষ্ট আলোড়ন সৃষ্টি করিয়াছিল। ভারতী-র আশ্বিন-কার্তিক সংখ্যায় গোবিন্দলাল দত্ত ইহার একটি সুদীর্ঘ ‘প্রতিবাদ” (পৃ. ২৮৭-৯২) প্রকাশ করেন। শ্ৰীকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও ‘সোমপ্রকাশ’-এর ২৩ ও ৩০ অগ্রহায়ণ সংখ্যাতে একটি দীর্ঘ প্রতিবাদ-পত্ৰ মুদ্রিত করিয়াছিলেন। ২. ১ বৈশাখ ১২৯৫ গাজিপুর ব্রাহ্মসমাজে রবীন্দ্রনাথ যে প্রারম্ভিক উপাসনা করিয়াছিলেন, তাহাঁই নববর্ষ উপলক্ষে গাজিপুরে ব্রহ্মোপাসনা (উদ্বোধন)” নামে মুদ্রিত হয়। রচনাটিতে লেখকের নাম নাই, ভাষা ও ভাবের বিচারে ইহা রবীন্দ্রনাথের রচনা বলিয়া গ্রহণ করা