পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিতা সংসারের ধ্রুবতারা ডুবিল আমার। তেমন পূর্ণিমা রাত্রি দেখি নি কখনো, পৃথিবী ঘুমাইতেছে শান্ত জোছনায়; কহিনু পাগল হয়ে- “রাক্ষসী পৃথিবী এত রূপ তোরে কীভূ সাজে না সাজে না!” মালতী শুকায়ে গেল, সুবাস তাহার এখনো রয়েছে কিন্তু ভরিয়া কুটির। LLDD DDDDLD BB MOD DBD SBD সে কুটিরে শাস্তিরসে রেখেছে ডুবায়ে! সে শান্ত প্ৰতিমা মম মনের মন্দির ৷ রেখেছে পবিত্র করি রেখেছে উজ্জ্বলি! প্রকাশকাল : ১। ২৮৯ ors restroîrs বাবলা। মোহ উপহার শ্ৰীমতী ইন্দিরা প্ৰাণাধিকাসু । আয় রে বাছা কোলে বসে চা” মোর মুখ-পানে, হাসিখুশি প্ৰাণখনি তোর প্রভাত ডেকে আনে। আমায় দেখে আসিস ছুটে, আমায় বসিস ভালো, কোথা হতে পড়লি প্ৰাণে তুই রে উষার আলো! দেখা রে প্রাণে মেহের মতো সাদা সাদা জুই ফুটেছে। দেখা রে, আমার গানের সাথে ফুলের গন্ধ জড়িয়ে গেছে। গোথেছি রে গানের মালা, ভোরের বেলা বনে এসে মনে বড়ো সাধ হয়েছে পরাব তোর এলোকেশে ! গানের সাথে ফুলের সাথে মুখখানি মানাবে ভালো, , আয় রে তবে আয় রে মেয়ে দেখা রে চেয়ে রাত পোহালো! বাপের কাছে মায়ের কাছে দেখিয়ে আসবি ছুটে গিয়ে! তোর কথাটাই কিলিবিলি মনের মধ্যে নড়েচড়ে । হাসি হাসি মুখখানি তোর ভেসে ভেসে বেড়ায় কাছে, হাসি যেন এগিয়ে এল, মুখটি যেন পিছিয়ে আছে। কচি প্ৰাণের আনন্দ তোর ভাঙা বুকে দে ছড়িয়ে, ছোটো দুটি হাত দিয়ে তোর গলাটি মোর ধর জড়িয়ে!