পাতা:রমেশ রচনাবলী (উপন্যাস).djvu/২১

s oده face the Maharaja with my proposals, and manage to have my way in a manner which old officers of this State pronounce quite "unconventional"! I am trying to relieve the agriculturists of excessive taxation on their land, I am endeavouring to get together capitalists to start new mills and industries, and if I can build up the Legislative Council I will make the work of the State proceed in the interest of the people, and in touch with the people. Everything shall be open and above-board, nothing done in dark tortuous, secret, autocratic ways. Dreams Dreams some will exclaim. Well, let them be so-it is better to dream of work and progress than to wake to inaction and stagnation. This last shall never be my vocation, ic is not in my nature. Pardon all this declamation; the fact is that my pen sometimes runs away with me, and I think so much of reforms by night and day, that sometimes these ideas will come out in spite of myself. Don't show this foolish letter to any one, or show it only to such as will be charitable enough to appreciate even my boyish enthusiasm.—Ever your loving god father, ROMESH CH. DUTT.* বরোদার জনসাধারণের উন্নতিসাধনই ছিল রমেশচন্দ্রের আস্তরিক লক্ষ্য। আর এই উদ্দেশ্যে তিনি নতেন নতেন পরিকল্পনা গ্রহণে গাইকোয়াড়কে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিলেন। বরোদার ভাবী উন্নতির সচেনা হয় এ সময় হইতে । গাইকোয়াড় শয়াজী রাও সাববিষয়েই রমেশচন্দ্রের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন। তাঁহার অকুণ্ঠ সমর্থনে রমেশচন্দ্রের পরিকল্পনাগুলি ধে সাথক রপে পরিগ্রহ করিতে পারিয়াছিল একথাও আমাদের স্বীকার করতে হয়। বরোদার প্রশাসনিক বাৎসরিক বিবরণগুলি লেখার ভার পড়ে রমেশচন্দ্রের উপর। ১৯০২-৩ হইতে ১৯০৫-৬ সন পৰ্য্যন্ত প্রশাসনিক রিপোর্টগুলিতে এই সময়ে অন্সত উন্নতিম লক কমপদ্ধতির বিশদ পরিচয় মিলিবে। ভারতীয় শিল্প-সম্মেলন : ১৯o৬ সনে বিলাত-গমন : রমেশচন্দ্র ১৯০৫ সনের feasio Tos Kososo on.os Indian Industrial Conference as Esot: footসম্মেলনের সভাপতি হইয়াছিলেন। এই সময় জাতীয় কংগ্রেসেরও আপবেশন হয় কাশীধামে গোপালকৃষ্ণ গোখলের পৌরোহিত্যে। শিল্প-সম্মেলন সম্বন্ধে বলিতে গেলে ইহার পর্বে ইতিহাসও আমাদের কিঞ্চিৎ জানা আবশ্যক। রমেশচন্দুের জামাতা প্রসিদ্ধ ভূ-তত্ত্ববিদ প্রমথনাথ বসন ভারতবর্ষের শিল্পোন্নতি মানসে ১৮৯১ সনে কলিকাতায় একটি শিল্প-সম্মেলনের আয়োজন করিয়াছিলেন। তদবধি শিল্প-প্রদর্শনী এবং শিল্প-সভা, ভারতীয় শিল্প-সম্পদ । সম্বন্ধে আলাপ-আলোচনা প্রভৃতি মাঝে মাঝে হইতে থাকে। কংগ্রেসও বাৎসরিক অধিবেশনের সঙ্গে ক্রমে একটি করিয়া শিল্প-প্রদর্শনীর অনুষ্ঠান করিতে আরম্ভ করিল। ১৯০৫ সনে বঙ্গ-ভঙ্গ-হেতু যে সবদেশী আন্দোলনের সচেনা হইল তাহার একটি প্রধান অঙ্গ ছিল সবদেশী শিপের পািনরক্তজীবন, উন্নতি-সাধন এবং সবদেশজাত দ্রব্যের বহলে ব্যবহার-বিষয়ে উদ্যোগ । ১৯০৫ সনের কংগ্রেস অধিবেশনের সঙ্গে যে শিল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হইল, তাহাকে একটি বাস্তব প্রাণবন্ত রূপ দিবাব জন্যই এই ভারতীয় শিল্প-সম্মেলনের অনুষ্ঠান। রমেশচন্দ্র দীর্ঘকাল যাবৎ ভারতবর্যের শিল্পোন্নতি সম্বন্ধে চিন্তা করিয়াছেন। বরোদায় রাজসল সচিব-পদে নিযুক্ত হইয়৷ ইহাকে একটি সঠিা রপে দিতেও ব্যপিত হইয়াছিলেন। কাজেই নব-অনুষ্ঠিত ভারতীয় শিল্প-সম্মেলনের কত্ত্বপক্ষ তাঁহাকেই সভাপতি-পদের যোগ্য ব্যক্তি বলিয়া বিবেচনা করিবেন তাহাতে আর আশচফাৰ্ণ কি ! ১৯০৫, ৩১শে ডিসেম্বর সম্মেলনের অধিবেশন হয়। সভাপতির সাবগভর্ণ অভিভাষণে রমেশচন্দ্র সবদেশী আন্দোলনকে তাভিনন্দন জানাইয়া যে সকল কথা বলেন, তাহার কিয়দংশ মাত্র এখানে দেওয়া হইল : ". . . the Swadeshi Movement is one which all nations on earth are seeking to adopt in the present day.... It will certainly foster and encourage our Life and tuork of Romesh Chunder Dutt, C. I. E—j. N. Gupta, 1911. pp. 402-3.