পাতা:রাকা - ভুজঙ্গধর রায় চৌধুরী.pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীভুজঙ্গাধর রায় চৌধুরী রচিত কাব্যকলাপ । ܢܬ-l3ܗ݉ܕ গোধূলি-দ০ বাধাই ১২ শিশির ছায়াপথ-১২ বঁাধাই ১০ রাকা-১২ বাধাই ১০ { পোঃ বসিরহাট গ্রন্থকারের নিকট এবং কলিকাতা গুরুদাস বাবুর দোকানে পাওয়া যায়। ] অভিমত উপাসনা-(বৈশাখ ১৩১২) “মন্ত্রীরে’ গ্ৰন্থকারের কবিত্ব শক্তির পরিচয় আছে। প্ৰমাণ-“প্রেম-সঞ্জীবন’ নামক কবিতা • • • • • •এমন সুন্দর কবিতা বঙ্গভাষায় বড় অল্পই দেখা যায় । ভারতী-( মাঘ ১৩১৮) “গোধূলির কবি বঙ্গ সাহিত্যে সুপরিচিত। বহুদিন পূর্বে র্তাহার রচিত ‘মঞ্জীর' পাঠ করিয়া আমরা মুগ্ধ হইয়াছিলাম। ভাষার লালিত্যে, ভাবের মৌলিকতায় ও অতিনবত্বে এবং ছন্দের বৈচিত্র্যে ও ঝঙ্কারে ‘গোধূলির” কবিতাগুলি পরম উপভোগ্য হইয়াছে। ‘গোধূলি’ শান্ত সংযত হৃদয়ের আনন্দ সঙ্গীত। আসন্ন সন্ধ্যার গভীর রাগিণী কবিতাগুলির সুরে বাজিয়া উঠিয়াছে। ‘ঋতুসম্মিলন, “বিশ্ব-রূপ, ‘সিন্ধু’, ‘কাল বৈশাখী’ প্ৰভৃতি কবিতাগুলি কাব্য-সাহিত্যে অপূর্ব সৃষ্টি । ( বৈশাখ ১৩২১) “ছায়াপথ’ কবির পরিণত রচনা । কবিতাগুলি পাঠ করিবার সময় পাঠকের মন সত্যই সংসারের গণ্ডী ছাড়াইয়া উৰ্দ্ধলোকে প্রয়ান করে। কবিতাগুলিতে আধ্যাত্মিকতা ও কাব্যের অপূর্ব সংমিশ্রণ ঘটিয়াছে।...এ আধ্যাত্মিকতায় স্বাতন্ত্র্যের ছাপ আছে, ‘শক্তির ছাপ আছে, ভাবের ছাপ আছে। সনাতন প্ৰাচ্য ভাবে কবিতাগুলি ওতপ্রোন্ত, উদার গান্তীৰ্য্যে মণ্ডিত। আধ্যাত্মিকতার কুয়াসায় কাব্য কোথাও ঢাকা পড়ে নাই । প্ৰবাসী-(মাঘ ১৩১৮) “গোধূলির কবিতাগুলি শান্তোজ্জ্বল, আনন্দ-গভীর এবং কবিত্ব ও আধ্যাত্মিকতার সংমিশ্রণ। কবির বীণা বড়ই মধুর বাজিয়াছে। ছন্দে, ভাবে, লালিত্যে কবিতাগুলি মনোরম হইয়াছে । ( ভাদ্র ১৩২১ ) “ছায়াপথের কবি হিন্দু শাস্ত্রের অনেক তত্ত্ব ছন্দে গাঁথিয়া ব্ৰহ্মলোকের সন্ধান এই গ্রন্থের ভিতর দিয়া দিতে চেষ্টা করিয়াছেন। ভাষা ও ছন্দের গাম্ভীৰ্য্যে, শব্দের ঝঙ্কারে এবং কবিত্বময় প্রকাশে সমস্ত কবিতাগুলিই সুখ-পাঠ্য হইয়াছে। শুষ্ক দর্শনকে এমন সরস করিয়া যিনি ছন্দোময় করিতে পারিয়াছেন, তিমি শক্তিমান কবি, তাহাতে কোনও সন্দেহ নাই । দার্শনিক তত্ব-শূন্য বিমল কবিতাও কয়েকটি ইহাতে স্থান পাইয়াছে। তাহা কবিত্বে ও *{7! (Wilverts ofrèves i o