পাতা:রাজপুত জীবন-সন্ধ্যা (ষষ্ঠ সংস্করণ).pdf/৫১

& 8 तङि*[ठ खौदन-नका । সালুম্ব্ৰাধিপতি রাওয়ং কৃষ্ণসিংহ রাণীর দক্ষিণদিকে বসিয়াছিলেন, তিনি বলিলেন—মহারাণী ! যুদ্ধের সময়, বিপদের সময়, কবে মেওয়ারের যোদ্ধাগণ মেওয়ারের মহারাণার পার্শ্ব ত্যাগ করে ? ঐ যে অসংখ্য সৈন্য দেখিতেছেন, উহাদের হৃদয়ের শোণিত, আমাদের হৃদয়ের শোণিত মহারাণার। আজ্ঞা করুন, সে শোণিত বহিবে । প্রতাপ । কৃষ্ণসিংহ, আপনার ঋণ মামি কখনও পরিশোধ করিতে পারিব না । যে দিন পিতার মৃত্যু হয়, যে দিন ভ্রান্ত। যোগ মল্ল সিংহাসনে বসিয়াছিলেন, সে দিন সভার মধ্যে আপনিই তাহাকে বলিয়াছিলেন—মহারাজ ! আপনার ভ্রম হইয়াছে, ঐ স্থান আপনার ভ্রাতার ! সেই দিন আপনিই আমার কোষে এই মসি কুলাইয় দিয়াছিলেন ; যতক্ষণ আসি আমার হস্তে থাকিবে, ততক্ষণ সালুম্ব্রাপতি আমার দক্ষিণে থাকিবেন। কৃষ্ণসিংহ। সালুম্ব্রা ইহা ভিন্ন অন্য পুরস্কার চাহে না। স্বামীধৰ্ম্মই সালুম্বার পুরুষানুগত ধৰ্ম্ম, স্বামীধৰ্ম্মই সলুমব্রার পুরুষানুগত পুরস্কার । পরে রাঠের বংশীয় জয়মল্ল ও জগাওয়ং বংশীয় পত্তের সন্ততি ও আত্মীয়গণকে আহবান করিয়া মহারাণ বলিলেন— চিতোর ধ্বংসের সময় জয়মল্ল ও পত্ত জীবন দান করিয়া যে যশ ক্রয় করিয়াছেন, পুনরায় চিতোর অধিকার করিয়া আপনারা ও কি সেই যশ ক্রয় করিতে অভিলাষ করেন ? র্তাহার। উত্তর করিলেন—সাধন জগদীশ্বরের হস্তে, চেষ্টায় যোদ্ধাগণের ক্রট হইবে না। - পরে কোটারির চৌহানকুলেশ্বরকে সম্বোধন করিয়া মহারাণা