পাতা:রাজপুত জীবন-সন্ধ্যা (ষষ্ঠ সংস্করণ).pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዛb” प्रt छ*jड कौवन-नका 1 ।।


------ -- ------------------------4--

শোণিত পান করিল ! তৎক্ষণাৎ দশ জন সৈনিক অসহায় বিধবাকে হত্যা করিল!” তেজসিংহ ক্ষণেক স্তব্ধ হইলেন। র্তাহার নয়ন হইতে অগ্নি বহির্গত হইতেছিল। ক্ষণেক পর আত্মসম্বরণ করিয়া কহিতে লাগিলেন—“আমি তখন দশ বর্ষের বালকমাত্র,কিন্তু মাতার হস্ত হইতে সেই ছুরিকা লইয়া দুৰ্জ্জয়সিংহকে আক্রমণ করিবার চেষ্টা করিলাম। বালকের সম্মুখে ভীরু সরিয়া গেল, আর তাহাকে দেখিতে পাইলাম না। তখন পদাঘাতে গবাক্ষ ভাঙ্গিয়া লম্ফ দিয়া হ্রদে পড়িলাম। সেই ভীরুকে আর একদিন দেখিতে পাইব, মাতার হত্যার পরিশোধ লইব, বংশের কলঙ্ক অপনয়ন করিব, কেবল এই আশায় সেই অবধি আটবৎসর জঙ্গলে ও গহ্বরে জীবন ধারণ করিয়াছি! “দেবি ! তাহার পরু বিজন বনে ও পৰ্ব্বতকন্দরে বাস করিয়াছি, রাঠোর হইয়াভালদিগের শরণাগত হইয়াছি,হৃদয়ের দুরন্ত জালায় জীবনধারণ করিয়াছি, কেবল অtর একদিন দুৰ্জ্জয়সিংহের সহিত সাক্ষাৎ হইবে এইজন্ত ! অনুমতি দিন, আর এক বার দুৰ্জ্জয়সিংহের সহিত যুঝিব—এবার যদি সে পলাইতে পারে, তেজসিংহ আর কিছুই প্রার্থনা করিবে না।" অনেকক্ষণ কেহ কথা কছিলেন না, তেজসিংহের গম্ভীর স্বর বার বার সেই গহবরে প্রতিধ্বনিত হইয়া লীন হইয়া গেল, অনেক ক্ষণ সেই গহবর নিস্তব্ধ । পরে চারণীদেবী শান্ত ধীরস্বরে কছিলেন–বংশানুগত শক্রতা ও"বৈধি” বুজপুতধৰ্ম্ম ; তিলকসিংহ ও দুৰ্জ্জয়সিংহের বংশের মধ্যে "বৈরি’ নিৰ্ব্বাণ হইবে না। এই ক্রোধানলে তিলকসিংহের