এই পাতাটিকে বৈধকরণ করা হয়েছে। পাতাটিতে কোনো প্রকার ভুল পেলে তা ঠিক করুন বা জানান।
রাজমালা
২৯
ত্রিলোচনের দিগ্বিজয়
ভীমসেন ত্রিলোচনকে সঙ্গে লইয়া মহারাজ যুধিষ্ঠিরের
সহিত সাক্ষাৎ করাইলেন। এই শুভ সম্মিলন ত্রিপুরার ইতিহাসকে অমর করিয়া রাখিবে। ত্রিলোচনের প্রতি রাজসম্মানে ত্রিপুরার আসন ভারতের দিকে দিকে প্রতিষ্ঠালাভ করিল। নির্দ্দিষ্ট দিনে ত্রিলোচন গৌরব মুকুট পরিয়া দেশে ফিরিলেন।
কথিত আছে মহারাজ ত্রিলোচন মানুষের পূর্ণ আয়ু ১২০ বছর বাঁচিয়াছিলেন। তাঁহার জীবনে পুণ্যকার্য্য যে তিনি কত করিয়াছিলেন তাহার বুঝি পরিমাণ নাই! দুর্গোৎসব, দোলোৎসব, চৈত্রে জলোৎসব, শ্রাবণে মনসা পূজা, মাঘে সূর্য্যপূজা এই সব তাঁহার বার্ষিক কৃত্য ছিল। পিতৃলোকের