পাতা:রাজযোগ.djvu/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ " e আকাঙ্ক্ষা যিনি ত্যাগ করিয়াছেন, তাহার নিকট যে একটি অপুৰ্ব্ব ভাব আইসে, যাহাতে তিনি সমস্ত বিষয় বাসনাকে দমন করিতে পারেন, তাহাকে বৈরাগ্য বা অনাভোগ বলে । ( উহা চারি প্রকার—যতমান, ব্যতিরেক, একেন্দ্রিয় ও বশীকার । ) ব্যাখ্যা। দুইটি শক্তি আমাদের সমুদয় কাৰ্যপ্রবৃত্তির নিয়ামক—( ১ম ) আমাদের নিজের অভিজ্ঞতা । ( ২য় ) অপরের অনুভূতি। এই দুই শক্তি, আমাদের মনোহ্রদে নানা তরঙ্গ উৎপায়ূন কৰিতেছে। বৈরাগ্য এ শক্তিদ্বয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিবার ও মনকে বশে রাথিবীর শক্তিস্বরূপ। সুতরাং আমাদের প্রয়োজন—এই কাৰ্য্যপ্রবৃত্তির নিয়ামক শক্তিদ্বয়কে ত্যাগ করিবার শক্তি লাভ করা । মনে কর, আমি একটি পথ দিয়া যাইতেছি একজন লোক আসিয়া আমার ঘড়িটি কাড়িয়া লইল। ইহা আমার নিজের প্রত্যক্ষানুভূতি । ইহা আমি নিজে দেখিলাম। উহা আমার চিত্তকে তৎক্ষণাৎ ক্রোধক্কপ বৃত্তির আকারে পরিণত করিয়া দিল । ঐ ভাব আসিতে দিবে না। যদি উহা নিবারণ করিতে না পার, তবে তোমাতে আছে कि ? किडूहे नांझे । यनि निदांब्र° कब्रिएउ श्रांज़, उत्तहे ८डमांब्र বৈরাগ্য আছে, বুঝা যাইবে। এইরূপ, সংসারী লোকে যে বিষয়ভোগ করে তাঁহাতে আমাদিগকে শিক্ষা দেয় যে বিষয়ভোগই জীবনের চরম লক্ষ্য। এ সকল আমাদের ভয়ানক প্রলোভন স্বরূপ। ঐ গুলিতে সম্পূর্ণ উদাসীন হওয়া ও মনকে উৎদিগকে লইয়া বৃত্তির আকারে পরিণত হইতে না , দেওয়াই እ¢ ●