পাতা:রাজযোগ.djvu/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগসূত্র করিতে যখন অপবিত্রতা লয় হইয়া যায়, তখন জ্ঞান, প্রদীপ্ত হইয় উঠে , উহার শেষ সীমা বিবেকখ্যাতি। ব্যাখ্যা। এক্ষণে সাধনের কথা বলা হইতেছে। এতক্ষণ যাহা বলা হইতেছিল, তাহা অপেক্ষাকৃত উচ্চতর ব্যাপার। উহা আমাদের অনেক দূরে ; কিন্তু উহাই আমাদের আদর্শ, আমদিগের উহাই একমাত্র লক্ষ্য। ঐ লক্ষ্যস্থলে পহুছিতে হইলে, প্রথমতঃ শরীর ও মনকে সংঘত করা আধগুক। তখন পূৰ্ব্বোক্ত উচ্চতর লক্ষ্য বাস্তবিক অপরোক্ষ পথে আসিয়া স্থায়ী হইতে পারে। আমাদের আদর্শ লক্ষ্য কি, তাহা আমরা জানিতে পারিয়াছি, এক্ষণে উহা লাভের জন্ত সাধন আবশ্যক । যমনিয়মাসনপ্রাণায়ামপ্রত্যাহারধারণাধ্যান সমাধয়োহষ্টাবঙ্গানি ॥২৯ সূত্রার্থ।—যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যা হার, ধারণা, ধ্যান, সমাধি এই আটটি যোগের অঙ্গ স্বরূপ । অহিংসাসত্যাস্তেয়ত্রহ্মচৰ্য্যাপরিগ্রহ যমাঃ ॥৩০ . সূত্রার্থ।—অহিংসা, সত্য, অস্তেয় (অচৌর্য্য), ব্রহ্মচৰ্য্য ও অপরিগ্রহ, এই গুলিকে যম বলে। ব্যাখ্যা। পূর্ণ যোগী হইতে গেলে, তাহাকে লিঙ্গাভিমান ত্যাগ করিতে হইবে। আত্মার কোন লিঙ্গ নাই, তবে তিনি লিঙ্গাভিমান দ্বারা আপনাকে কলুষিত করিবেন কেন? আমরা 总8》 》姆”