পাতা:রাজযোগ.djvu/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগসুত্র সূত্রার্থ।—অপরিগ্রহ দৃঢ়ব্বতিষ্ঠ হইলে, পুৰ্ব্বজন্ম । স্মৃতিপথে উদিত হইবে। - , ব্যাখ্যা। যোগী যখন অপূরের নিকট হইতে কোন বস্তু গ্রহণ না করেন, তখন তাহার অপরের সহিত বাধ্যবাধকতা না থাকাতে তিনি স্বাধীন ও মুক্তস্বভাব হইয়া যান। তাছার মন শুদ্ধ..হইয়া যায়, কারণ, দানগ্রহণ করিতে গেলে দাতার পাপ গ্রহণ করিতে হয়। উহা মনের উপর স্তরেস্তরে লাগিয়া থাকে, সুতরাং উহা সৰ্ব্বপ্রকার পাপের আবরণে, আবৃত হইয় পড়ে। এই পরিগ্রহ ত্যাগ করিলে মন শুদ্ধ হইয়া যায়, আর ইহা হইতে যে সকল ফললাভ হয়, তন্মধ্যে পূৰ্ব্বজন্ম স্মৃতিপথে আরূঢ় হওয়1" প্রথম। তখনই সেই যোগী সম্পূর্ণরূপে তাহার নিজ লক্ষ্যে দৃঢ় হইয়া থাকিতে পারেন। কারণ, তিনি দেখিতে পান যে, এত দিন তিনি কেবল যাওয়া আসা করিতেছিলেন । তিনি তখন হইতে দৃঢ়প্রতিজারূঢ় হন যে, এইবার আমি মুক্ত হইব, আমি আর যাওয়া আসা করিব না, আর প্রকৃতির, দাস हहेर न| । - শৌচাৎ, স্বাঙ্গজুগুপসা পরৈরসঙ্গঃ ৪০ ॥ সূত্রার্থ।—শৌচ প্রতিষ্ঠিত হইলে নিজের শরীরের প্রতি ঘৃণার উদ্রেক হয়, পরের সহিতও সঙ্গ করিতে আর প্রবৃত্তি থাকে না। - ব্যাখ্যা । যখন বাস্তবিক बांश् ७ आज़ाक्छ. फेड़छ अकब्र শৌচ সিদ্ধ হয়, তখন শরীরের প্রক্ষি অবস্থ আইলে, উহাকে

8ፃ