এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ আছে । যে কোন বিজ্ঞান শিক্ষা কর না কেন, প্রথমে আপনাকে উহার জন্ত প্রস্তুত হইতে হয়, পরে এক নির্দিষ্ট প্রণালীর অমুসরণ করিতে হয়। তাহা না করিলে উক্ত বিজ্ঞানের সিদ্ধাস্তুসমূহ বুঝিবার আর দ্বিতীয় উপায় নাই । রাজযোগ সম্বন্ধেও তদ্রুপ । আহার সম্বন্ধে কতকগুলি নিয়ম আবশ্বক। যাহাতে মন খুব পবিত্র থাকে, এরূপ আহার করিতে হইবে। যদি কোন পশুশালায় - গমন করা যায়, তাহা হইলে আহারের সহিত জীবের কি সম্বন্ধ, তাহা স্পষ্টই বুঝিতে পারা যায়। হস্তী অতি বৃহৎকায় জন্তু কিন্তু তাহার প্রকৃতি অতি শান্ত ; আর যদি তুমি সিংহ বা ব্যান্ত্রেব পিঞ্জরার দিকে গমন কর, দেখিতে পাইবে— তাহারা ছট্‌ফট্‌ করিতেছে। ইহাতে বুঝা যায় যে, আহারের তারতম্যে কি ভয়ানক পরিবর্তন সাধিত হইয়াছে । আমাদের শরীরে যতগুলি শক্তি ক্রীড়া করিতেছে, তাহার সমুদয়গুলিই আহার হইতে উৎপন্ন, আমরা ইহা প্রতিদিনই দেখিতে পাই। যদি তুমি উপবাস করিতে আরম্ভ কর, তোমার শরীর দুৰ্ব্বল হইয়া যাইবে, দৈহিক শক্তিগুলির হ্রাস হইবে, কয়েক দিন পরে মানসিক শক্তিগুলিরও হ্রাস হইতে থাকিবে। প্রথমতঃ স্মৃতিশক্তি চলিয়া যাইবে, পরে এমন এক সময় আসিবে, যপন তুমি চিন্তা করিতেও সমর্থ হইবে না-বিচার করা ত দূরের কথা। সেই জন্ত সাধনের প্রথমাবস্থায় ভোজনের বিষয়ে বিশেষ লক্ষ্য রাখিতে হইবে, ' পরে সাধনে বিশেষ অগ্রসর হইলে ঐ বিষয়ে ততদূর সাবধান ন হইলেও চলে । যতক্ষণ গাছ ছোট থাকে ততক্ষণ উহাকে বুেড়া দিয়া বানিতে হয়, তাল না হইলে পশুর छेह थाहेब्रां 는