এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&itsi ব্যতীত আর কিছুই নাই অনুভব করি। সর্বপ্রকার গতিসমূহের অন্তরালে সেই এক অখণ্ড সত্তা আপন মহিমায় বিরাজ করিতেছেন, এমন কি, এই পরিদৃগুমান গতিসমূহের মধ্যেs— শক্তির বিকাশ সমূহের মধ্যেও—এক অখণ্ড ভাব বিদ্যমান। এ সকল এখন আর অস্বীকাব করিবার উপায় নাই, কারণ আজকালকার বিজ্ঞানশাস্ত্র ও ইহা প্রতিপন্ন করিয়াছে। অধুনিক পদার্থ-বিজ্ঞান পৰ্য্যন্ত প্রমাণ করিয়াছে যে, শক্তিসমষ্টি সৰ্ব্বত্রই সমান। আরও ইহার মতে এই শক্তিসমষ্টি ইরাপে অবস্থিতি করে, কখন স্তিমিত বা অব্যক্ত অবস্থায়, আবার কখন ব্যক্ত অবস্থায় আগমন করে। ব্যক্ত অবস্থায় উহা এই সকল নানাবিধ শক্তির আকার ধারণ কবে । এইরূপে উহা অনন্তকাল ধরিয়া কথন ব্যক্ত, কখনও বা অব্যক্ত ভাব ধারণ করিতেছে। এই শক্তিরূপী প্রাণের ংযমের নামই প্রণায়াম । এই প্রণায়ামের সহিত শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্রিয়ার সম্বন্ধ অতি অল্পই। প্রকৃত প্রাণায়ামের অধিকারী হইবার এই শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্রিয়া একটি উপায় মাত্র। আমরা ফুসফুসের গতিতেই প্রাণের প্রকাশ মুস্পষ্টরূপে দেখিতে পাই। উছাতেই প্রাণের ক্রিয়া সহজে উপলব্ধি হয়। ফুসফুসের গতি রুদ্ধ হইলে দেহের সমুদয় ক্রিয়া একেবারে স্থগিত হইয়া যায়, শরীরের অন্তান্ত যে সকল শক্তি ক্রীড়া করিতেছিল, তাহারাও স্তিমিত ভাব ধারণ করে। অনেক লোক আছেন, যাহারা এমনু আপনাদিগকে শিক্ষিত করেন যে, তাহাদের ফুসফুসের গতি রোধ হইয়া গেলেও, দেহপাত হয় না। এমন অনেক লোক আছেন, যাহারা শ্বাস-প্রশ্বাস না লক্টর 8-> -