এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ দেখা যাইবে ষে, আরোগ্যকারী মানব-দেহেব স্বাভাবিক সুস্থতার সাহায্য লইয়া সব কাৰ্য্য সারিতেছেন । জগতে এমন কোন রোগ নাই যে, সেই বোগাক্রাস্ত হইয়া সকল লোকই মৃত্যুগ্রাসে পতিত হয়। এমন কি, বিস্তুচিকা মহামারীতেও যদি কিছু দিন শতকরা ৬০ জন মবে, তবে দেখা যায়, ক্রমশ: এই মৃত্যুর হার কমিয়া শতকবা ৩০ হয়, পরে ২০ তে দাড়ায়, অবশিষ্ট সকলে রোগমুক্ত হয়। এলোপ্যাথ চিকিৎসক আসিলেন, বিস্তুচিকা রোগগ্ৰস্ত ব্যক্তিগণকে চিকিৎসা করিলেন, তাহাদিগের ঔষধ দিলেন, হোমিওপ্যাথ চিকিৎসক আসিয়া, তিনিও তাহার ঔষধ দিলেন, হয় ত এলোপ্যাণ অপেক্ষ অধিকসংখ্যক রোগী আরোগ্য করিলেন। হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের অধিক কৃতকাৰ্য্য হইবার কারণ এই যে, তিনি রোগীব শবীরে কোন গোলযোগ না বাধাইয়া প্রকৃতিকে নিজের ভাবে কাৰ্য্য করিতে দেন, আর বিশ্বাস-বলে আরোগ্যকারী আবও অধিক আবোগ্য করিবেনই, কারণ, তিনি নিজের ইচ্ছাশক্তি দ্বারা কাৰ্য্য করিয়া বিশ্বাসবলে রোগীর অব্যক্ত প্রাণশক্তিকে প্রবোধিত করিয়া দেন । কিন্তু বিশ্বাসবলে রোগ-আরোগ্যকারীদের সর্বদাই একটি ভ্রম হইয়া থাকে, তাহারা মনে করেন, সাক্ষাৎ বিশ্বাসই লোককে রোগমুক্ত করে। বাস্তবিক কেবল বিশ্বাসই একমাত্র কারণ, তাহা বলা যায় না। এমন সকল রোগ আছে যাহাঁতে রোগী নিজে আীে বুঝিতে পারে না ,ৈ তাহার সেই রোগ আছে। রোগীর নিজের নীরোগিতা সম্বন্ধে অতীব বিশ্বাসই তাহার (ಗ್ಗR একটি প্রধান লক্ষণ, আর ইহাতে আশু মৃত্যুরই স্বচনা y - & 8