এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাণ করে । এ সকল স্থলে কেবল বিশ্বাসেই রোগ আরোগ্য হয় না। যদি বিশ্বাসেই রোগ আরোগ্য হইত, তাহা হইলে এই সকল রোগীও কালগ্রাসে পতিত হইত না ; প্রকৃতপক্ষে এই প্রাণের শক্তিতেই তাহারা রোগ মুক্ত হইয়া থাকে। কোন প্রাণজিৎ পবিত্ৰাত্মা পুরুষ নিজ প্রাণকে এক নিদিষ্ট কম্পনে লইয়া গিয়া অপরে সঞ্চারিত করিয়া দিয়া তাহার মধ্যে সেই প্রকাবের কম্পন উৎপাদন করিতে পাবেন। তোমরা প্রতিদিনের ঘটনা হইতেই এই বিষয়ের প্রমাণ পাইতে পার। আমি বক্তৃতা দিতেছি, বক্তৃতা দিবার সময় আমি করিতেছি কি ? আমি আমাব মনেব ভিতর যেন এক প্রকাব কম্পন উৎপাদন কহিতেছি, আর আমি এই বিষয়ে যন্তই কৃতকাৰ্য্য হইব, তোমরা ততই আমার বাক্যে মুগ্ধ হইবে । তোমরা সকলেই জান, বক্তৃতা দিতে দিতে আমি যেদিন খুব মাতিয়া উঠি, সেদিন আমার বক্তৃতা তোমাদের অতিশয় ভাল লাগে, আব আমার উত্তেজনা অল্প হইলে তোমাদেরও আমাব বক্তৃতা শুনিতে তত আকর্ষণ হয না । - জগৎ আলোড়নকারী তীব্র ইচ্ছা-শক্তিসম্পন্ন মহাপুরুষগণ নিজ প্রাণের মধ্যে খুব উচ্চ কম্পন উৎপাদন কবিরা ঐ প্রাণেব বেগ এত অধিক ও শক্তিসম্পন্ন করিতে পারেন যে, উহ অপরকে মুহূৰ্ত্তমধ্যে আক্রমণ করে, সহস্ৰ সহস্ৰ লোক তাহাদের দিকে আকৃষ্ট হয় ও জগতের অৰ্দ্ধেক লোক র্ত্যহাদের ভাবানুসাবে পরিচালিত হইয়া থাকে ৮ জগতে যত মহাপুরুষ হইয়াছেন, সকলেই প্রাণজিৎ ছিলেন। এই প্রাণসংযমের বলে তাহারা প্রবল ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন হইয়াছিলেন। তাহারা তাছাদের প্রাণের & ©