এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রত্যাহার ও ধারণা করিয়া না জানিয়া, যে কত লক্ষলক্ষ নরনারীকে একরূপ বিকৃত জড়াবস্থাপন্ন কধিয়া তুলেন, যাহাতে পরিণামে তাহাদের আত্মার অস্তিত্ব পর্য্যন্ত যেন বিলুপ্ত হইয়া যায়, তাহার ইয়ত্ত হয় নাই। এই কাংণেই যে কোন ব্যক্তি তোমাকে অন্ধ বিশ্বাস করিতে বলেন, অথবা নিজেব শ্রেষ্ঠতর ইচ্ছাশক্তিবলে বশীভূত করিয়া বহু লোককে র্তাহার অনুসরণ করিতে বাধ্য করেন, তিনি ইচ্ছা করিয়া না করিলেও মনুষ্যজাতির গুরুতর অনিষ্ট সাধন করিয়া থাকেন । অতএব নিজ মন সংযম কবিতে সৰ্ব্বদাই নিজ মনের সহায়তা লষ্টবে, আব এইটি সৰ্ব্বদ স্মরণ রাখিবে যে, তুমি যদি রোগগ্ৰস্ত না হও, তবে তোমার বহির্দেশস্থ কোন ইচ্ছাশক্তি তোমার উপব কাৰ্য্য করিতে পাবিবে না ; আবি যে কোন ব্যক্তি তোমায় অন্ধভাবে বিশ্বাস করিতে বলেন, তিনি যত বড় লোক বা যত বড় স ধুই হউন না কেন, তাহার সঙ্গ দুব হইতে পরিহার করিবে । জগতের সর্বত্রই বহু সম্প্রদায় আছে—মৃত্য, লম্ফ-ঝম্প, চীৎকার যাহাদেব ধৰ্ম্মেব প্রধান অঙ্গ। তাহারা যখন সঙ্গীত, নৃত্য ও প্রচার করিতে আরম্ভ করে, তখন তাহীদের ভাব যেন ংক্রামক রোগের মত লোকের ভিতর ছড়াইয় পড়ে। তাহারাও এক প্রকার বশীকরণকারী। তাহার ক্ষণ কালের জন্ত সহজে অভিভাব্য ব্যক্তিগণের উপর আশ্চৰ্য্য ক্ষমতা বিস্তার করে । কিন্তু হায়! পরিমাণে সমুদয় জাতিকে পর্য্যন্ত একেবারে অধঃপতিত করিয়া দেয়। এইরূপ অস্বাভাবিক বহিঃ-শক্তিবলে কোন ব্যক্তি বা “ জাতির পক্ষে আপাততঃ ভাল হওয়া অপেক্ষা বরং v●