ষোড়শ পরিচ্ছেদ । 45 ও প্রাণভয়ে ভীত হইয়া তোমাকে ছাড়িয়া দিলাম। আগে যুদ্ধ শেষ হউক—তার পর তুমি যাইও । বওয়ান সব--জাগে চল ।” তখন চঞ্চলকুমারী মৃদু হাসিয়া মৰ্ম্মভেদী মৃদু কটাক্ষ করিয়া, দক্ষিণহস্তের কনিষ্ঠাঙ্গুলিস্থিত হীরকাঙ্গুরীয় বামহস্তের অঙ্গুলিদ্বয়ের দ্বারা ফিরাইয়া ব্লাজসিংহকে দেখাইতে দেখাইতে বলিলেন, “মহারাজ ! এই আক্ষটিতে বিষ আছে। দিল্লীতে ন বাইতে দিলে, আফুিৰি খাইব।" | - রাজসিংহ তখন হাসিলেন—বলিলেন, “বুৰিয়াছি রাজকুমারী-রমণীকুলে তুমি ধন্য ! কিন্তু তুমি যাহা ভাবিড়েছ তাহা হইবে না। আজ রাজপুতের বাচা হইবে না ; আজ রাজপুতকে মরিতেই হইবে—নহিলে রাজপুতনামে বড় কলঙ্ক হইবে। আমরা যতক্ষণ না মরি—ততক্ষণ তুমি বন্দী। আমরা মরিলে তুমি যেখানে ইচ্ছা সেইখানে যাইও ” . . চঞ্চলকুমারী হাসিল-শক্তিশয় প্রণয় প্রফুল্ল ভূক্তিপ্রমোদিত, স্বাক্ষাৎ মহাদেবের জনিবার্ধ্য এক কটাক্ষবাণ রাজসিংহের উপর ভ্যাগ করিল। মনে মনে বলিতে লাগিল, “বীরভূড়ামণি! জাজি হইতে আমি তোমার মহিষী হুইলাম ! যদি তোমুরি মহিী ন হই-ভবে, চঞ্চল কখনই প্রাণ রাৰিবে না।” প্রকাশ্যে, বলিল, “মহারাজ। দিল্লীশ্বর সাহাকে মহিষী করিতে अखिलक्षि द्रिश्नi८छ्त्र, cण बङ्गiशंङ्ग७ ३ध्नौ नांश् । ंश् चff्। মোগল সৈন্যসন্মুখে চলিলম—“কাহার সাধ্য রাখে দেখি * , এই বলিয়া চঞ্চলকুমারী-বীৰম্ভ দেবীমূৰ্বি, রানটুংহকৈ পাশ করি রন্থ মুখে চলিল। তাইকৈ পূর্ণ করে কাহার 4
পাতা:রাজসিংহ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৭৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
