পাতা:রাজা গনেশ - শচীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ > ネ> বালিকা অগ্রসর হইয়া দশ থান মোহর প্রহরীর হাতে গণিয়া দিল। প্রহরী বিস্ময়াভিভূত হইয়া বালিকার মুখ পানে চাহিল ; কিন্তু মুখ দেখিতে পাইল না-অবগুণ্ঠনে ट्यछन छिळ । প্রহরী জিজ্ঞাসা করিল, “তুমি এত মোহর কোথা পেলে ?” বালিকা উত্তর করিল, “আমার মা দিয়াছেন।” প্রহরী তখন আর কোন আপত্তি না করিয়া কপাট খুলিয়া দিল । এবং জিজ্ঞাসা করিল, “কখন ফিরুবে ?” “বেশী দেরী হবে না।--তখন তোমাকে আরও কিছু দিব।” বলিয়া বালিকা দ্বারপথে আসিয়া দাড়াইল । ভিতরে ঘনীভূত অন্ধকার-পথ ও অজ্ঞাত। বালিকা অন্ধকারের ভিতর কাহাকে খুজিয়া বেড়াইবে ? একটু চিন্তিত হইয়া বালিকা বলিল, “আমি যে পথ চিনি না।” প্র । তুমি কা’র কাছে যেতে চাও ? বা । একজন—একজন বন্দীর কাছে । প্ৰ । বন্দীর নাম কি ? বা । কুমার যদুনারায়ণ । প্ৰ। সেখানে যাওয়া বড় কঠিন। বা । তুমি আমাকে নিয়ে চল না ।